আমার বিবর্ণ নির্জনেরা বোবা কান্না হয়ে
শুধু ঘুরে বেড়ায়,
ঘূণাক্ষরে কখনো ভেড়ে না কাছে অন্তরের।
ভালো লাগার মিঠে রোদে পিঠ ঠেকিয়ে
আপ্লুত হয় ক্ষানিক আহ্লাদে,
ক্ষানিক বরষার ঘোলা জলে
খায় লুটোপুটি অবচেতন মনে।
অতন্দ্র প্রহরীর নির্ভীক প্রত্যয়ে-
সটান দাঁড়িয়ে থেকে শাসাতে থাকে ক্ষানিক
প্রত্যাশিত অভিভাবকের মতো।
আর আমি--
বেদুইন ডানা মেলে
অনুশাসনের বেড়াজাল ডিঙ্গিয়ে,
কেবলই লুটিয়ে পড়ি
তোমার অনবদ্য ছায়া তলে।
-এভাবেই নিঃশেষের স্বপ্ন বুনি বার বার।