(১) সেইসব দিন-রাতি


সব কথার শেষ আছে।
এ কথার শেষ নেই।
এ কথা 'তুমি'।
এ কথার শেষ কোথায় হবে সেটাই প্রশ্ন।


(২) 'ভালবাসি' 'ভালবাসি'


আবার একদিন ভালবাসব।
দেখব ভালবাসা কত মধুর।


ভালবাসা পেয়ে ক্লিওপেট্রা নেচেছিলেন।
ভালবাসা পেয়ে ডায়না হেসেছিলেন।


ভালবাসার আরেক নাম অ্যাথেন্স নগরী।
সেটি আজ নেই।
থাকলে সবাই তাকে ভালবাসত।


ভালবাসার গল্প লিখেছিলেন হোমার।
তিনি আজ নেই।
থাকলে নতুন নতুন গল্প লিখতেন।


ভালবাসা হল পদ্মফুল। এটি পানিতে ভাসে। সবাই তাকে ছোঁয়্।বলে, মনের মত কিছু পেলাম।


ভালবাসা হল বিশাল এক গর্ত।
এ গর্তে সবাই পড়ে। বলে, হা, হা, হা।


ভালবাসা পেয়ে পাগল হয়ে গিয়েছিলেন টলস্টয়।
আমি কবে পাগল হব?


(৩) সে জনাকে


যখন আঁধার ছিল তখন তোমার নাম ভাবতাম।
এখন আলো এখনও তোমার নাম ভাবি।
আবার যেদিন পৃথিবীটা অন্ধকার হয়ে যাবে সেদিনও তোমার নাম ভাবব।


তুমি সবসময় ছিলে।


তোমাকে নিয়েই কবিতা লিখি।
সে কবিতার নাম, আমার লেখা সবচেয়ে সুন্দর কবিতা।


তোমাকে নিয়ে  স্বর্গে দিন কাটাই।১ দিন আমি, ১ দিন তুমিতে মগ্ন থাকি,৩য় দিন কে ছিল কেহ জানা নাই।
আবার যেদিন স্বর্গ পৌঁছব সেদিন তোমার নামে স্বর্গের হুরের নাম রাখব।


তার কেহ ছিলনা।সে তোমার নামে তার মেয়ের নাম রেখেছে।


শামসুর রহমান যেদিন গর্তে পড়ে গেলেন, সেদিন কার নামে পৃথিবীর নাম রাখলেন?
তোমার নাম।


একদিন পৃথিবীটা ভেঙ্গে পড়বে।
সেদিন কার নামে আওয়াজ উঠবে?
তোমার নাম।


ঘটনাটি অনেক বড়।ঘটনাচক্রে তিনি এখানে এসেছিলেন। বললেন, তোমার নাম।


জগতের একটি ফুলই সুন্দরী। সেটি তোমার নামেই নাম রাখা।


অন্ধকারেও ফুল ফুটে। সেটি তুমি দেখনা আমি দেখি।সেটি তুমি।