একদিন বেকারীতে গেলাম।আমার প্রিয়াকে দেখলাম। প্রিয়া আমার কেক খাচ্ছে। কেক বড় মিষ্টি।


আমার প্রিয়াকে নিয়ে বার্লিন গিয়েছিলাম।একটি ফুল দেখে হা হা করে উঠলেন। বলি,এমন কেন?
বলে, ফুলকে না বলব সে শক্তি আমার নাই।


আমার প্রিয়াকে নিয়ে মাদাগাস্কার গিয়েছিলাম।সেখানে একটি ফুলের স্তুপ দেখে প্রিয়া আঁতকে উঠলেন। বললেন স্তুপটি আরও বড় হলনা কেন?


আমার প্রিয়ার নাম ছিল সুরঞ্জণা।এখন হয়েছে নীলাঞ্জণা।


আমার প্রিয়া যখন রাস্তা দিকে যায় তখন প্রতিটি ফুল তাকে শুভেচ্ছা জানায়।প্রিয়া বলে ফুল তোমরা আরও বড় হও।


আমার প্রিয়াকে একবার দেখলে মনে হয় একটি ফুল নাও, দুবার দেখলে মনে হয় দুটি ফুল নাও।তিনবার দেখলে কটি ফুল দেব জানা নাই।


আমার প্রিয়ার ডান হাত সুন্দর, বাম হাত সুন্দর। সব হাতে তিনি কবিতা লিখেন।সবচেয়ে বেশি লিখেছিলেন, তুমি আমার সুন্দর ছিলে।


আমার প্রিয়াকে দেখে চাঁদের বুড়ী বলে, আমি একদিন সে দেশে যাব।প্রিয়া কেমনে এত সুন্দর হল তা এখন গবেষণার বিষয়।


আমার প্রিয়াকে নিয়ে ঐশ্বরিয়া একটি গান গাইবেন।গাইবেন, কোন অকূল পাথার থেকে তুমি এলে!


এমন একটি প্রিয়া পেয়ে আমি ধন্য।এমন প্রিয়া যেন ঘরে ঘরে জন্মায়।সবাই বলবে, এমন প্রিয়া যার ভাগ্যে জুটেছে  সে আশীর্বাদপুষ্ট।


আমার প্রিয়া যেদিক দিয়ে যায় ফুল ফুটে। দক্ষিণ দিকে একটি ফুল ফুটেছিল আর সে বলে, আমিই সবচেয়ে সুন্দর।


ঈশ্বর তুমি আমার প্রিয়াকে স্বর্গে স্থান দিও।সেখানে  যেন প্রিয়া আমার স্বর্গের রানী হয়ে দিন অতিক্রম করতে পারে।