অরিন্দম:
ইদানীং লক্ষ্য করছি সন্ধাটা তুমি অনেক ব্যস্ত থাক আমি ফোন করলেও ধরছনা!
শুধুই কি আমার জন্য নেই তোমার কি সময়?
সুনন্দিতা:
অরিন্দম ইদানীং আমিও লক্ষ্য করছি তুমিও সকালটাতে অনেক ব্যস্ত থাকছ! শুধু লেখালিখি আমাকে দেবার সময় তোমার কই!
তাইনা হা হা হা।
অরিন্দম: তুমি হাসছো সুনন্দিতা!
সুনন্দিতা: আরে না হাসলে কি অপরাধ অরিন্দম নাকি একটু হাসতেও আমার মানা?
অরিন্দম: না না তা হবে কেন। তবে আমি যাইই বলিনা কেন তোমার হাসিটা সত্যিই অসাধারণ। তুমি হাসলে হেসে উঠে আমার হৃদয়টা
আর হৃদয়টা জুড়ে যে তোমারি অবস্থান।
সুনন্দিতা:
আমি জানি অরিন্দম তুমি আমায় খুবই ভালোবাসো
আমার হাসিতে হেসে উঠো তুমি আমি কাঁদলে কেঁদে ওঠে হৃদয় তোমার।
অরিন্দম:
ভালোবাসা সে এক অনাবিল পাওয়া অবিনাশী গানে যেখানে দুজনার হৃদয় হয়ে ওঠে একটা!
তোমার ভালোবাসাই আমাকে শিখিয়ে ভালোবাসতে সুনন্দিতা।
সুনন্দিতা:
ভালোবাসা তুমিও আমায় শিখিয়েছ অরিন্দম
আমি যে ভালোবাসার কাছে পরাজিত হয়েছি
তুমিতো বল বারবার ভালোবাসার কাছে নাকি পরাজিত না হলে তাকে কি করে বলবে ভালোবাসা! সত্যিই আমি তোমার ভালোবাসাই আমাকে পরাজিত করেছে।
অরিন্দম:
সুনন্দিতা এসো ভিজি বসন্তেরর বৃষ্টিতে
কাটুক সময় অনাবিল ভালোবাসায় ভিজে জাক শরীর ভিজুক কামনা দীপ্ত মন।
সুনন্দিতা:
না অরিন্দম আজ তুমি ভিজবে না একদম এমনিতেই তোমার শরীর ভালো নেই তার উপর কাঁশি ঠান্ডা লেগেই আছে
যাও ঘরে যাও আর নেকামো দেখাতে হবেনা।
অরিন্দম:
আমি কি শুধুই তোমার? আমার ব্যক্তিগত ভাবনা আছে, আছে সবাইকে নিয়ে কিছু করবার চেষ্টা ভুলে যাও কেন সুনন্দিতা, অবিরামভাবে কাজ করার আনন্দ অনুভব করছি বারংবার।
সুনন্দিতা:
সন্ধ্যাটা যে তোমার জন্য নয় অরিন্দম তাই আর কথা নয় ঘরে গিয়ে রেস্ট কর। না হয় ঘুমাও
আমি চললাম আজ একটু ব্যস্ত আছি।