তোমার বসন্ত ছুঁয়ে দেখার
অনবদ্য ইচ্ছে যদিও নেই,
অবিনাশী প্রেমে মশগুল হয়ে
নিদারুণ কষ্ট, অনুভব করতে আর চাইবেনা কবি ও কবিতা।
সবটুকু ভালোবাসা তোমাকে রাঙিয়ে রাখুক
শুভ্র নির্মল বাতাসে
তুমি সুখী হও
হে দেবী হে মহারাণী!
অনন্ত বিশ্বাসে বলি,
তুমি ভালো থেকো হে দেবী!
বসন্ত বাতাসে- ফাগুনের আবেশে,
ছুঁয়ে দিক তোমার চারপাশ।
মুখরিত হয়ে পাখিরা
গান করুক আনন্দ চিত্তে,
রোদ, বৃষ্টিস্নাত জলে
আর নাইবা ভিজলো,
কোনো প্রেমিক পুরুষ।
তবুও বলি, হে দেবী
তোমার বসন্ত আসুক,
না হয় বসন্ত-বৃষ্টি বিলাসে।
প্রেমিক পুরুষ সেজে
আর নাইবা ছুঁয়ে দেখার অনবদ্য ইচ্ছে রাখলো একজন মানুষ একজন প্রেমিক।
যদিও, প্রখর রোদে পুড়ে যায়
মন শরীর আর ফসলি জমি।
বিরহী কোকিল হয়ে
আর গাইবেনা কোনো গান
হতে চাইবেনা বিরহী কোকিল।
নীলা আকাশে সাদামেঘ জড়িয়ে,
শরৎ মেঘের সাথে উড়ে
পাখিও হবেনা শান্তির পায়রার কোন দল।
কোনো কবিতার
প্রগাঢ়তা খুঁজে ক্লান্ত হয়ে উঠবে না কোন কবি!
তখন সুনন্দিতা, অরিন্দম
ভালোবাসায় মিলিত হবেনা
নিদারুণ কষ্ট অনুভব করো যদি।
শীতের কুয়াশার আড়ালে সূর্য
আলো হতে চাইবেনা প্রেমিকা,
কেউ কাউকেই আর বলবেনা
ভালোবাসো আর সুখী হও!