নীলাঞ্জনা,
সুখ আসে, এখানে কেউই চিরসুখী নয়
স্বপ্ন দেখে সেইজন
যার স্বপ্ন দেখা বারণ?
স্বপ্নে কেঁদে চিৎকার করে পড়ে যায়
অতলস্পর্শে
কেঁদে ব্যথা পেয়েও উঠে দাঁড়িয়ে লুকায় মুখ;
তার কি স্বপ্ন দেখা সাজে,
বলেছিল সেই রাজকন্যা
যার প্রেমস্পর্শে
স্বপ্ন দেখা শিখেছিল
জীবনের
প্রথম বেলাতে
কিন্তু সে নেই।
ডাকাত ঘরে
সঁপেছে আশার ঘর।
বড়ো ভালোবেসে
যে রাতে ছুঁয়েছিল স্বপ্ন
জড়িয়ে আবীররাঙা রঙে;
প্রেমিকা চিৎকার করে বলেছিল:
স্বপ্ন দেখো যাও
আমিও স্বপ্ন হয়ে ছুঁয়ে দিব ভালোবাসা!
রঙ কি স্থায়ী
কিংবা তার নতুন কিছু আবরণ
এই ভেবে মিছে কেন ভয়ে কেঁপে উঠেছিল
শরীরে শরীরে বিষাক্ত জল পড়েছিল কেন?
প্রেমিকা আসে স্বপ্নিল রাতে সাহসী স্বপ্নে
প্রেমিক ডুবে জল খেলে মরে কি বাঁচে
কিন্তু তার স্বপ্ন যে দেখতেই হবে।
তবুও কিন্তু প্রেমিক বলে উঠে।
বলে না কোন অভিযোগে:
ভালো থেকো নীলাঞ্জনা
বসন্ত বাতাস
তোমাকে স্পর্শে রাখুক
ভালো থেকো হে নীলাঞ্জনা পূর্ণ্যার্থী হয়ে।