নিস্তব্ধ চাদর মুড়ে ভাবছে পথিক উদাসী মন,
মৃত্যুসনে আলিঙ্গনে স্তব্ধ হয় সাধের জীবন।
চিন্তামগ্ন মাথাখানী গভীরত্বের পায় না তড়া,
তাওহীদ প্রদীপহীন বালুর স্তুপে আবাস গড়া।
ভূ-ত্বকে চলন কালে উষ্ণু সমীরে ভরেছে দিল,
চক্ষুশূলে জাগে-ভীতি হৃদয়ে উড়েনা শুভ্রচিল।
লোভের অনলে জ্বলছে, পরোপারের ঐ সম্মানি,
অতৃপ্তির কর্মেব্যস্ত লালসার নয়নে ঝলকানি।
ভাবিয়ে তোলে মস্তৃষ্ক উজান সমুদ্রে বাইছি নাও,
পচাপানি স্বচ্ছ ভেবে ভিজিয়ে ফিরি সকল গাও।
সৃষ্টিকূল দিয়ে যিনি করেছে স্বর্গোদ্যানের সওদা,
সৃষ্টিকর্তা অধিপতি হলেমর্জি পাবো মহা ফইদা।
পাঁচস্তম্ভের ইসলাম কাঁড়বে পৃথিবীর হৃদয়টুকু,
দিবানিশি যোগফলে চাই তিনি পাঁচ ওয়াক্ত রুকু।
আত্মার শান্তির খুঁজে পেয়েছে পথিক বৃদ্ধজন,
দেহের চাদর ফেলে, ছুটলো শুদ্ধ করিতে জীবন।
সু-আত্মার শান্তি খুঁজি প্রেতাত্মাদের করে বিনাশ,
পাপাচার করলে ত্যাগ সুখোদ্যানে হয় দীর্ঘবাস।
মসজিদে নত যে শির, যায় না ক্ষুয়ে সম্মান তাঁর,
অস্তিত্বে ফুলের খুশবু চোখে দেখিবে সুখের দ্বার।
সাড়াদিও আত্মাটানে ঘুচবে পরোপারে অন্ধকার,
অভাবনীয় সাফল্য, দেখিবে স্বচক্ষে পরিস্কার।