দাষ-দাষীদের প্রতি নিষ্ঠুর, হয়োনা তোমরা কোনো ভুলে,
যা পরবে যা করবে আহার,তা দিয়ো তাদের হাতে তুলে।
মানবধিকার সম্মন্ধে এমন, বহুবাণী রেখে জান নবী,
তিনি হলেন উত্তম চরিত্রের, মানবজাতির আদর্শে রবি।
বিশ্বজাহানের রহমত হিসাবে, পেরিত করেছে মহাজন,
উম্মতের জন্য সারাটা জীবন, ভিজিয়ে গেল দুই নয়ন।
তেইশ বৎসর নবুয়াতক্ষণে, আন্দোলন জীবনের পরে,
অসভ্য বর্বরজাতিকে সভ্য করে, ফেরেন নবীজি ঘরে।
রাজনৈতিকসহ সকল ক্ষেত্রে, আমুল উন্নতি সাধন হয়,
সকল মানুষ সমানে সমান, জাতি প্রথা কোনভেদ নয়।
যাকাত ভিত্তিক অর্থব্যবস্থায়,এনে দিলেন নবদিগন্ত,
মান মর্যাদা ফেরালো নারির, পরিশ্রম করে যে অক্লান্ত।সন্তানের বেহেস্ত মায়ের পায়ে,বলেছেন আমার রাসূল,
উত্তরাধিকার করেনি নারিকে, যা ছিল চিরায়িত ভুল।
মূর্তিপূজার অবশান ঘটিয়ে, আল্লাহর একাত্মবাদ করে,
মোটকথা অবিচার ব্যাবিচার, সুদঘুষ মুক্ত সমাজ গড়ে।
বারোই রবিউল আওয়াল মাসে,বিশ্বনবীজীর ইন্তেকাল
তেষট্টি বৎসর বয়সের জিবনী, জাগ্রত রবে অনন্তকাল।
তিনি হলেন মানবজাহানের, সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল,
তাঁরপর কোন নবীজাতি এসে,করিনি আলোকিত একূল
তামাম মানবজাতির উদ্দেশ্যে, বলে গেলেন আমার নবী
কোরআন ও আমার সুন্নাতে, সমাধান আছে এতে সবই
ধরে রাখলে এইদুটি জিনিস , পথভ্রষ্ট হবে না'ত জন্মেও,
হালাল খাবার খাবে সকলে, জোর দিয়ো হালাল কর্মেও
বিশ্বনবীর জীবনী লিখতে গিয়ে মরিস বুকাই বলেন,
মুহাম্মদ (সাঃ) যে যুগে জন্ম গ্রহণ করেছেন শুধু সেযুগেরই শ্রেষ্ঠ নয়-
তিনি সর্বকালের সর্বযুগের, সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব পরিচয়।
বাস্ততসমাজ রাষ্ট্রের উদ্যানে তাঁরনীতি করলে অনুস্মরণ
কখনোই অশান্তির দাবানল,হতো না সৃষ্টি আমরন।
সমাপ্ত