ধরিত্রীর সংবিধান জুড়ে, বিবিধ আদর্শ ছড়াছড়ি,
বিশ্বনবীর নীতির কাছে,-- সকল বিধান গড়াগড়ি।
শ্রেষ্ঠ আদর্শ এই জগতে,আহাম্মদ নবী মোস্তফার,
তাঁর অছিলায় উম্মতগণ, পেয়েছে রহমতের দ্বার।


সে নবীজির সম্মানে মাতি,আপাদমস্তক প্রাণিকুল
উম্মতবাসী মৌমাছি হয়ে, ভক্তিপ্রেমে রয় মশগুল।
মান-মর্যাদা উচ্চশিখর, দিয়েছে নবীকে মহা রহিম
ক্ষমার মহত্ত্বে পুষ্প ফোটে, ধৈর্যশক্তি ছিল অসীম।


ন্যায়ের পথে অটল পর্বত, মহান আদর্শের ছায়ায়,
উম্মতকুলের মুক্তির রাহে,কাঁদবেন উম্মতি মায়ায়।
প্রাণের নবী সে আহাম্মদ,- মানুষ গড়ার কারিগর,
আদর্শের চুম্বকীয় শক্তি, চিনেছে জংলার অজগর


নিখিল ধরার অধিপতি, তিনি নবীর প্রিয় মালিক,
তামাম সৃষ্টি আগলে রাখে, নিদ্রাহীনা মহা খালিক।
সর্বযুগের শ্রেষ্ঠ আদর্শ,- আমাম্মদ মোস্তফা নবীর,
সর্বকালের শ্রেষ্ঠ মনিষী, প্রজ্জ্বলিত খচিত রবির।


রাসূল আদর্শে দৃশ্যমান, -- বিশুদ্ধ শান্তির সমীরণ,
অন্য আদর্শে নিজকে গড়ে,বিথায় কাটে আমরন।
বিশ্বনবীর আদর্শবাণী, বিশ্ব দরবারে রোল-মডেল,
স্বর্ণশিখর জীবন প্রণালি, এই আদর্শে রয় অঢেল।


আপাদমস্তক পৃথিবীতে, শ্রেষ্ঠ চরিত্রের অধিকারী,
তাঁর চরিত্রের উপমা দিয়ে, হব না আমি অপরাধী।
অন্ধকারে আলোর কিরণ, এনেছে নবী এই ধরায়,
মক্কা শহর করেছে স্বর্ণ, -- নবীর আদর্শ কে সরায়।


ত্যাগ-তিতিক্ষা আদর্শ মেনে,করব শান্তির গ্রন্থে সঁই,
গোটা বিশ্বের আদর্শ হোক, বিশ্বনবীর জীবনী বই।।