উভয়কে হারিয়ে মুহাম্মদ( সাঃ),শোকে-দুঃখে পেয়েছেন তিষ্ঠা,
খাদিজা বিবি ছিলেন নবীজীর,জীবনসঙ্গীনী উপদ্রেষ্টা।
চাচা আবু তালেব ছিলেন তার, শৈশবেরই অভিভাবক,
ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে তিনি, তায়েপে হন নির্যাতক।
তায়েফ বাসীদের আঘাতে নবী, হয়েছে জর্জরিত ক্ষত,
ছয়শত বাইশ খ্রিষ্টাব্দে নবী, মদিনায় ফিরতে ছিল রত।
মদিনার মাটিতে বিশ্বনবীজী, একটি মদিনা সনদ লেখে,
সেই সনদে বিশ্বনবীজীকে, সভাপতি রূপে সবে দেখে।
তরোয়ালের ঝনঝনানি দিয়ে নয়,উদারতারই মধু ঢেলে,
ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেন নবীজী,শরীরের রক্তকণা ফেলে
নবীজীর আচারনে মুগ্ধ হয়ে,দলেদলে ইসলামে ভেড়ে,
কুরাইশ নেতার মনের হিংসা, ক্রমশে উঠে সীমা ছেড়ে।
মুসলিম ও ইসলামের শত্রু, গোপনে মাথায় উঠে চড়েন,
 কাফির মুসরিক ষড়যন্ত্র রুখতে,রাসূল তলোয়ার ধরেন
বদর উহুদ খনদক ছাড়াও, অনেকগুলো যুদ্ধই হয়,
সবকটি যুদ্ধে নবীর নৈত্রীতে, মুসলিমগণ পেয়েছে জয়।
প্রধানসেনাপতি সাতাশ যুদ্ধে, ছিলেন নবীজী মুহাম্মদ,
ছয়শত সাতাশ খ্রিষ্টাব্দ সনে, মক্কাপথে হাটে আহাম্মদ।
চৌদ্দশত নিরঅস্ত্র সৈন্য নিয়ে, মক্কার উদ্দেশ্যে হাটে,
যুদ্ধ নয় হজ্জ্বপালনে উদ্দেশ্যে,যাচ্ছে নবী মাতৃভূমি ঘাটে
পথের মধ্যে বাঁধাপ্রাপ্ত হলেন, কুরাইশ নেতাদের হতে,
মক্কা শহরে যেতে দিতে চাই, সন্ধি চুক্তিনামার সে মতে।
উভয়ের মাঝে হুদাইবিয়ার, সন্ধিচুক্তি লিখনে বসেন,
কাফির মুসরিক মনেমনে হেসে,ষড়যন্ত্রের অংক কষেন।
বিসমিল্লাহ ও মুহাম্মদ বাক্য, কাটতে ছুহায়েল করে দাবী
(চলবে.....)