জানোয়ারের ইতরামিতেই কম্পিত হয় সুশীল পাড়া,
বিস্ময়করে ভাঙতে রেকর্ড,সিংহ সাজতে ইঁদুর খাড়া।
ইঁদুর ভাবছে গভীর জলে বইছে ঘোলাটে উজান ঢেউ,
এক নিমেষে জল পারাবো দেখবে নাতো আমায় কেও।
ঘোলাজলের চক্রপাকেই নিতল হলো ইঁদুর সেও,
প্রতিশ্রুতির রৌদ্দ আকাশে উড়েনা আর কথার ফেউ।
বর্তমানের ধরিত্রী তটে ইঁদুর জাতে ধরছে হাল,
পশু প্রেতাত্মা উপদেষ্ট্রায় ছিঁড়তে চাচ্ছে সবুজ পাল।
মিষ্টি হাসিলো ইঁদুর রানি কাটবে দেশের ম্যাপ কাগজ,
পিতৃমৃত্যুর তুমুল শোধে, তপ্ত এখন রানি মগজ।
স্বার্থ ফুরালে করছে উপুড়, প্রতিশ্রুতির নীতির পাত্র,
জনগণের অধীকার কে করছে আহার জালেম ছাত্র।
অরাজকতা গ্রাস করেছে নিভৃতে দেশ-দেশান্তর কে,
মুক্তির সূর্য জাগলে আকাশে, দুর্বৃত্তরায় আঁধার ডাকে।
দুর্বৃত্তদের কথার সামনে হবে যে জনা সত্যের বীর,
দিন-দুপুরে শরীর কেটে আলাদা করবে মস্তক শির।
সুশীল রাষ্ট্র কাঁচের পাত্র গুড়িয়ে করছে সমাজ চূর,
সমাজপতির আসন নিতে মাথায় পড়ে নীতির নূর।
ক্ষমতারই অন্তরজুড়ে জানোয়ারের বসতভিট,
রাহাজানীর মগডাল ধরে আসলে ওরা রাষ্ট্রের কিট।
নীতি কথায় হামলিয়ে ওঠে সমাজ বনে জারজ ষাঁড়,
থানা-পুলিশ তাদের পিতা ঠুকিয়ে দিলে ধরবে ঘাড়।
ওদের ভয়ে ভীতু সবাই, মানি লোকের সম্মান খায়,
দু'হাত ভরে লাগিয়ে দিবে পচন কাঁদা সমস্ত গায়।
স্বৈরাচারীর সনদপ্রাপ্ত রেকর্ড করে গুম-খুনের,
অর্থনৈতিক খাবার খায় বলবো কী আর তাদের গুনের।
উত্তরণের সন্ধান করি জানোয়ারের কবল থেকে,
সুস্থ্য মনকে তিতকুটে করে কাজকর্মের সমীর দেখে।