সমাজের নির্মম কষাঘাঁতে হারিয়ে ফেলিছে সঠিক পথের দিশা,
ফুলচন্দ্রন বিস্তৃত্ব পথে ভরিয়ে তুলেছে শুধু কাঁটা।
হিংস্র কাঁটার মালা ফুল ভেবে নিয়েছে গলে,
অামল আমানের পাত্র ফেলেছে জ্বলে।
ন্যায়ের সূর্য্যকে ক্রমশে গ্রাস করছে,
অমনুষা নামের হিংস্র শিখা,
সুস্থ্য সমাজকে কুরে -কুরে খাচ্ছে,
সভ্যতা নামের অসভ্যতার পোঁকা।
সরল পথে চলার দ্বায়ভার অঙ্গিকার ছিল বড় ক্রোর্ধ,
সে পথের দিশা ধর্মগ্রন্থে আবদ্ধ রাখিলো তারাইত বড় নির্বোধ।
যে পথের দিশা কুড়িয়ে পেয়েছে মাঝ পথের মোড়ে,
সে পথে অগ্রগামী হয়ে পৌছাতে চাই স্বর্গ দ্বারে।
আধাঁরের বুক থেকে প্রদিপ নিভিয়ে,
জ্বালিয়েছে দিনের অনলে,
রাতের তারার প্রমাণ মেলে কি দিনের আকাশে?
কবে ফিরিবে মানব, সঠিক পথের দ্বারে,
তবেই শান্তি ফুল ফুটিবে মানব ঝাড়ে।