নারীকুলে জন্ম নারী হয় সাথী,
নারী হয় বৌন মেয়ে নারী ভগ্নি।
নারী হয় জীবন-মরনের উৎকর্ষ সাধনের প্রিয় সঙ্গী।
সম্মানের শীর্ষ আসন জুড়ে
রয়েছে নারীর জাতি,
সে নারীর পদতলে লোকানো রয়েছে স্বর্গের বাতি।
তার বুকে মাথা শুপিলে ভরে যায় প্রাণ,
সাঁত আসমান কষ্টের হয় অবশান।
সাগরের বুক পূর্ণ হয়ে যায়, যেমনে আসিলে জোয়ারের বান।
মায়ের মত কে আছে বলো এধরাই এমন মহিয়ান?


একটি আলোর প্রদিপ থেকে হাজারও  শিখা জন্ম,
তবুও প্রদিপের কমেনি বিন্দুমাত্র তাৎপর্য।
এ প্রদিপ শিখা জ্বালিয়ে রাখিছেনারী, শুরু থেকে শেষ প্রজন্ম।
স্নেহময়ী নারীর বক্ষপিন্জরে হচ্ছে যেন মমতার নিখাত আবাদ,
এক মুঠো মমতা পেলে  মাতৃ বন্চিতরা পেতো মমতার স্বাদ।
ক্ষুদ্র একটি শব্দের মাঝে লুকিয়ে রয়েছে জাগতিক
সকল ডাকের মধু,
সেই শব্দের অন্তগর্ভে মানব জাতিকে করেছে সৃষ্টি প্রভু।
সঙ্গিনী হয়ে নারী মুছে দেয়
স্বামীর ক্লান্ত বীষ,
বৌন হয়ে আসে নারী জ্বলাতে অন্যের ঘরের প্রদিপ।
মেয়ে হয়ে আসে নারী গড়তে মায়ার রাজ্য,
মা,মেয়ে, বৌনের জাতি
চালাচ্ছে অাজকে বাংলার রাজ্য।