কত সময়ের যুগযুগান্তর
ঘুমের প্রলয়ে নিজেকে উড়িনী,
তপ্ত মরুর বুকে হোঁছট খেয়েছি,
তবু বিন্দু ছাঁয়ার সন্ধান করিনী।
পাপ্র থেকে বন্চিত করেছি মোর,
জল ভরা আঁখি তটিনী।
স্বৈরাচারী একচুকা আচাঁরে আমি বুঝি,
রাজা মহাগুরু,
নিদ্রার ক্ষত বিক্ষত রক্ত পিন্ডে,
কবিতার খাঁয়েশ করি পুরু।
চক্ষুদ্বয় করেছি তই রাঙটা পোড়া মাটি,
সেমাটির বক্ষে জন্মায় না,
কোন উদ্ভিদ;জ্বলে শুধু লাড়কি।
দিল টুকরো হয়েছে মোর,
ধাঁচে গ্রাসিতো মরিচা ধরা পাথর,
কবিতার তরে নিতে চাই দিলটুকরো,
নিদ্রার আখঁর।
কত কোষ বছর বহর,
লালন করি কবিতার
মহর,
ভাবান্নিত এ মস্তিস্কে,
প্রবেশ করিতে পারেনা
নিদ্রার লহর।
নিন্দ্রা পর্যটনে আমি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী,
আঁখি সমুদ্রের সাথে,
সদাই করিতে চাই সন্ধি।
বার বার পুষ্ট হয়ে আসে নিদ্রা,
স্বপ্নকে নশষাত করিবার নিশায়,
স্বপ্নকে প্রাণ দিতে রাতকে
ক্ষতকরে,ছুটি কবিতার দিশায়।
আমার দেহ স্বদেশে আসিতে চাই,
নিদ্রা বান,
উপকুল পাড় নেত্রপ্রদেশ,হয়না আসান।
তোল পাড় করে ক্ষত বিক্ষত করে দিয়ে যায়,
দৃষ্টি সূর্যের প্রাণ,
সবুজ বৃক্ষের স্নায়ু পড়েছে ঝিমে,
তৃন পাতাগুলো পরিছে  ঝরে দেহ হয়েছে ম্লান।
>>>>>))((<<><<