আমি বীরের খেলাফত
অন্যায় দামাতে নাচি রঙ্গ,
শত্রু নুয়াতে বীরের ছাঁয়ায়
দিয়েছি জ্যান্ত মত।
আমি নির্ভিক নিশ্ব তব দিই
তাঁদের আকাশ সম ধিত,
আমি জঙ্গল মঙ্গল তরী,
দুদিকে করি বিক।
রনক্ষেত্র শান্ত অভরি সবই
হেতা তরি মহাগুরুর ভিক।
আমি ধ্বংস লুত্ত্বারাজ
আমি বিবেকের অভয়
রাজত্বে করি বাস।
আমি চর্ম আমি যক্ষ্মা
আমি মরণব্যাধি এইডস,
দেখিলে উঁচু অন্যায়ের শীর,
সেখানে ছাড়ি বিষ।
আমি সর্প আমি উঝা,
আমি কাপুরুষের নাকের
ডোগার বোঝা।
আমি সাইক্নোন টর্নেডো
কখনো মহামারী নার্গিস,
কখনো বাংলার বক্ষে
হেল খাওয়া সবুজ ধানের শীষ।
কুলি-মজুর রাজা প্রজা
সবই মোর হস্তকুলের নাচন,
সংগ্রামে জীবন ফিলাপে আমি
এক বা বহুবচন।
যেখানে দেখি অন্যায়ের
সুঠাম দেহ,
নিমেষে করি রোগা,
কখনো বজ্রধর কখনো
ঈশান কোন করি চুঙ্গা।
আমি কালনাগিনী,
অামি ডঙ্কার
আমি নৃত্যের তুলি
প্রতিবাদের ঝংকার।
আমি হিন্দু আমি মুসলিম
অামি বৌদ্ধ আমি তসলিম।
আমি কুর্ণিশ করি সিদুর
সালাম ভরি টুপি,
আমি মানবতার মহাবাণী
অন্তকুঠে পুশি মানবতার খুশি।
আমি প্রভু সত্তার স্বচ্ছদ্বারে
মোহন লাল সৈনিক,
আমি সংগ্রামের এই রনক্ষেত্রে
একা লড়ি দৈনিক।
আমি রক্ত পিন্ড হাড় মাংস,
কখনো পাহাড় কখনো সূর্য।
ন্যায়েরর পাহাড়ে আমি দূর্গ,
শুন্যতরী করি পূর্ণ।
কালোকে করি নাশ,
হুংকারেতে তুর্জ কাপাই
শত্রুগৃহে ফেলি লাশ।
গগণ ধরা নগন্ন সম
হৃদমহাজন বিস্তৃর্ণ,
ন্যায়তো তব সর্পমনি
ক্ষ্মিন্ন মাথার তাজ।
জির্নকুঠে স্বর্ণ চেরাক
জ্বলে বারংবাই,
ন্যায়ের রবি উদাতে আমি
নৃত্যগীত গাই।
আমি অন্যায় দামাতে
কালো কালিতে নৃত্যদিনই বো,কি।
আমি রনাঙ্গনের রবি
উদাতে ওদের ভাগ্যে আনি শনি।
প্রভাতে কুহু প্রহরে সবোরি
প্রভাকরে সম চেতা,
আমি রক্ত মাংসের মানুষ
মানব নেইত মাঝে পশুয়াত্মা।
আমার জীবন বিলিয়ে দিয়ে সর্বদা খুঁজিতে ব্যাস্ত মহাস্রষ্ট্রা,
সবার মাঝে জাগ্রত হোক সংগ্রামী আত্মা।।।