স্বাধীনতা তোমাকে পাবার জন্য শান্ত বাধ্য সন্তান হলো অবাধ্য,
দেশোদ্রোহী রক্তের শিংকল তছনছ করে শুদ্ধ করিলো নিজ রক্ত।
পরাধীনতার মাল্য চূর্ণবির্চূণ করে বিজয়ের বার্তা বহনে হাত ইস্পাত,
একচোখে বিজয়ের উল্লাস অপর চোখে জ্বলে অগ্নি উৎপাত।
পরাধীণ তরীতে আরনয় বাস সতির্ত্বের কুঠিরেবৃক্ষ গজিয়ে উঠে একরাশ।
মুক্ত হতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে ভরিয়ে দিয়েছি সবুজের
বিস্তৃর্ণ মাঠ।
লোলির পুতুল নয় বাঙালীর হাত শত লোহার শিংকল ছিড়িতে পারে ,
ঊর্ষার দোয়ারে কঙ্কর পেরিয়ে পৌছাবে বাাঙালী দুরগম
নেশার দোয়ারে।
বিজয়ের আলোকিত খুশবু ঘ্রাণ পৌছাবে প্রতিটিমানবের
নাসারদ্ধের দ্বারে,
সৃষ্টির সৃষ্টর সকল ধর্মের সূতা বাঁধা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একই স্রষ্টার তরে।
স্বাধীণ দেশে দেখেছেন বাঙালী হিরামানিক স্বর্ণ ক্ষণির
লোকাইত ধণ,
বাংলাকে স্বাধীণ করিতে আপাদ মস্তক বাঙালীরা করে দ্বায় নিষ্ঠার পণ।
তুচ্ছ ভেবেছে নিজ প্রাণ র্দীঘায়ু বষিভূত করিতে সদাততপর মার মান,
সমগ্র বাংলার হৃদপিন্ডে বেজে উঠেছে জয় বাংলার রক্ত রাগী স্রোলগান।
মৌনবলকে করেছে পুজি তুচ্ছ করেছে পাকসৈন্যর ইয়াহিয়ার প্রান।
চাষী মজুর শ্রমিকের শক্তহাতে জয় ছিনিবে নিশ্চয়ই নাই অহমিকা ।
গোধূলীর সিদুর রঙে দেখেছে বাঙালী রক্তবির্সজনের  ভ্রুম্যপত্রের চিহ্ন,
রক্তগঙ্গা দেখবে বিশ্ব লাশের মিছিল, তব হবেনা দৃঢ় নিয়াত বিন্দু ভিন্ন।
সৌর বীর্য স্বাধীণ দেশের রুপ দেখিতে মা বে
স্বীকার করিলো ত্যাগ তৃতিক্ষা