আজ নিস্পেষিত ভাঙা আত্মা শুধু কান্নার বিষবৃক্ষের
বেষ্ট্রনিত পথেই অনুধাবিত হতে চাই।
ভাঙা আত্মার স্বার্থেই সমস্ত মায়া-মমতা ও কষ্টের
দেদাড় দেহকে জ্যান্তই কবররস্থ করেছি মনের আঙিনায়।
কখনো-কখনো আঙিনার ফ্রিল্টে কবর বাসীদের মিছিল।
মনের পাষানের প্রলেপ দিয়ে কবরগুলো কে লোনা জলদিয়ে ডুবিয়ে নেই।
কেন আজ আঙিনার প্রলেপ ভেদ করে ফাঁটল ফুড়ে জেগে উঠে দেদাড় দেহের মায়ার স্মৃতিপট,
স্মৃতির আলিঙ্গনে নয়ন পুড়ার ঘ্রাণে শিশির জীবন প্রত্যহবাদে খেয়ে বাচি উচোঁট।
প্রতি পদে-পদে নৃসিত বারী ফোঁটা হয়েছে বিলিন, নয়ন তট হয়েছে তপ্ত কাঁন্তাধারার মরুর সামিল।
বালির অরন্যে ফুটে উঠেছে খাজুর চারার মৃদু সবুজের মেলা,
এক আকাশ প্রখর রোদ্রের সাথে লুকোচুরি খেলার পর্বের শেষে নেমে আসে কালবৈশাখী মেঘের ভেলা।
অগ্নিদগ্ধের সমরনে লালিত কষ্টের শিকড়ে ফিরে-ফিরে যেতে ইচ্ছুক এ নদীর ধাঁর,কাঁন্নার পথে হয়েছে ধাবিত
এ মোন কেমনে হব তৃক্ষন্ন কৈলাশ নদ মাঠ পার?
চারিদিকে সবুজের উত্তাল স্রোত কষ্ট মাখা নাউ হাফসে উঠে যুগযুগ ধরে,
সমারহ বৈরি নৃত্যেতিত্র মরুর কান্তাগীরি কঙ্কর বিস্তৃর্ত পথে মোন আজ কষ্টের বুকে বুক রেখে মরে।