বয়সের নাউ সঙ্গ দিয়েছে চন্দ্র সূর্য ও
গ্রহ তারার সাথে।
চলোমান সূর্যের পিছু নিয়ে জীবনের
মাঝ দুপারে এসে পৌঁছিয়েছে নাউ।
কৃনার থেকে দুপার অবদি
স্রষ্টার নির্দেশনামা সবই অপূর্ণ।
সূচীপত্রগুলো শুধু নতুনের অাভেসই
আঁকড়িয়ে রেখেছে দুপার অবদি।


নাউ কী কখনো উপলদ্ধি করে দেখেছে
তার নৌঙ্গড় স্থান কতটা ভয়াবহ?
কতটা অগ্নিদহনে দগ্ধিত হতে হবে
অগ্রিত কৃনারে?
তখন আপসুসের দাগ কাটবে
নাউয়ের হৃদয় পালের আঙিনায়।
নাসারন্ধ থেকে বেয়ে আসবে টানা নিঃশ্বাস
তখন চন্দ্র সূর্যের অাবর্তনের সাথে সাথে যদি
স্রষ্টার নির্দেশনা সূচী অনুসারী কৃতপতঙ্গের সাথে সঙ্গ দিতাম কতই না মঙ্গলময় হত নৌঙ্গড় জীবন।
দুপারের সূর্যও হেলে পড়িবে সন্ধ্যার বুকে,
জীবন নাউকি সঙ্গ দিতে পারেনা স্রষ্টার সূচীমান্য
কৃটপতঙ্গের কাতারে?
স্রষ্টার পরিপূরণ সূচী মেনে
জীবনের নৌগড় খানা করি আনান্দ ও সুখোময়।