কেউ মানবতা শিখেনি,প্রজন্মের পর প্রজন্ম ,কেউ মানবতা শিখেনি
আলোর এক বেষ্টুনী থেকে রাত্রির  অমানিশা হঠাৎ থামিয়ে দিয়েছিল
                               মানব সেতুর বর্বরচিত কসরত প্রধান অতিথির ঐতিহ্য
চারিদিকে হৈ চৈ চন্দ্রভূক অমাবস্যা নেমে এলো, সেই আলোর পিঠে
                                 যেন অন্ধকার যুগের এক বিষ্ময়কর সূচনা !
             যা পরাজয়ের প্রতীক্ষায় আজও আছি ।


শান্তির দিকপাল মুক্তির পথিক নবী বলেছিল, মানবিক হও মানবজন
                         তোমাকে  সৃষ্টির শেষ্ঠতরে মাথা উঁচু শিরে দেখে যাবো
              যেখানে শান্তির অবয়বে ফোটিবে তোমার মানবিক পাঁপড়ি
                          তুমি ছড়িবে সুবাস অবিরত সমীরণ
হে মানব, তুমি আর কত বর্বর হবে ? আশাহত করে এ নশ্বর বুকে
                         মানবিক বিশালতা স্পর্শ্ করে আস যদি
             ইহ পর মুক্তির সনদ  দেখবে অতিশয় !


একটাও শান্তির বাণী শুনতে পারিনি কখনো
ইয়াবা গাজা গোলা বারুদ চুকিয়ে যৌবন নাশে ছেলেরা
উঁচু শ্রেণী লোকদের অমানবিক হতে দেখেছি
              হরেক রঙ্গে গরীবের উৎসবে
প্রতিনিয়ত অত্যাচারের সুবর্ণ্ সুযোগ কাল ক্ষেপণ করেনি উঁচুরা
              নীচুর ধবংসে ক্ষমতেরা হেসেছে
গরীবের দিকে তারা ফিরেও তাকায়নি !
অথচ পিতা বঙ্গ বুকে বলেছিলেন, দেখিস, একদিন বাঙ্গালীরাও..
পিতা এখন মৃত, অমাদের বিশ্বাস ঘাতকতা দেখা হয়নি কিছুই
তার স্বপ্ন তটে, সেই অমানবিক চিত্র, সেই স্বৈরদের উৎসব
                          আমাদের কেউ মুক্তি দেবেনা !


জীবনকে বাজি রেখে সস্মুখ সমরে যোদ্ধা বলেছিল,
রক্তদানে প্রস্তুত আছি সোনার বাংলাকে ভালবেসে
                   তোমরাও মায়ের বুকে প্রস্তুত থেকো সদা মুক্তির ভ্রতে
মানবতা মুক্তির জন্যে আমি হাতের মুঠেয়ে প্রাণ নিয়েছি
শত্রু বিনাশে অস্রের মুখে হঙ্কার দিয়েছি
শুধু মানবিক দৃশ্য দেখার প্রত্যাশায় -এ বাংলায় !
তবু কেউ মানবতা শিখেনি,প্রজন্মের পর প্রজন্ম ,কেউ মানবতা শিখেনি
এখনো অমানবিক চিত্র বাংলার অলি গলি ।
কেউ মানবতা শিখেনি,প্রজন্মের পর প্রজন্ম ,কেউ মানবতা শিখেনি ।
            ---------------------