আমি গেথে রেখেছি বাংলা মায়ের সিদ্ধ মুখখানি,
যেখানে রয়ে গেছে কত মনোহর কাব্যবাণী।
তারও মাঝে কিছু জাগরন তুলে দিচ্ছি তোমাদেরী কাছে।


বাংলার ঐশ্বর্য শুধায় আমায়,কোথা থেকে তুমি এলে?
এসেছি আমি তোমাদেরী কাছ থেকে কিছু অতীত কথা নিয়ে।
হয়তো বা এসেছি পালযুগের চিএকলা থেকে।
আমি এসেছি পাহাড়পুরের বৌদ্ধবিহাড় থেকে।
আমি এসেছি শ্রেষ্ট কবিদের গীতান্জলী,অগ্নিবীনা থেকে।


এসেছি আমি কবিপল্লীর রচিত"নকসীকাঁথার মাঠ"থেকে।
যেখানে রয়েছে সুনীল আকাশ চারদিকে প্রকৃতি,
সৃষ্টিকর্তাই তৈরি করেছে সুন্দর এই আকৃতি।
হয়তো বা এসেছি আরও অন্যদিক দিয়ে,'শুধাও হে জননী'।
  এসেছি আমি রাষ্টভাষার লাল রাজপথ থেকে।
  এসেছি বাঙ্গালী জাতি 'শেখ মুজিবর'থেকে
আমি যে এসেছি'জয় বাংলা'সশ্রমানুষের বজ্র কন্ঠ থেকে।
   এসেছি একাওরের মুক্তিযুদ্ধ থেকে।


শুধাও হে জননী'এত উচ্চতরে তুমি কার ডাকে এলে?
এসেছি আমি বাঙ্গালীর পায়ের লাখো চিহ্ন দিয়ে।
হয়তো বা তুমি বাঙ্গালী জাতির একএ হওয়ার মন্তটি শুন নাই
  "সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।
বাঙ্গালী ছিল,বাঙ্গালী আছে,বাঙ্গালী থাকবে
সব বিভেদ ভুলে গিয়ে,মাতৃজননীর ছবি আঁকবে।