দেশে সেবক চেয়েছিলাম।
শাসক পাইলাম...!
তরুণ তরুণী সূর্য উদয় স্বপ্ন দেখে ছিলাম।
অদ্ভুত জাহিলিয়া যুগের দেখা পাইলাম!
আমার একটা হাসি মাখা দেশ ছিল।
স্মরণ সময় সমাজ ছিলো..!
দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখা ইতি ছিল..
আজ অন্ধত্ব উন্মাদনা আত্মহত্যার বোধ আমার!
মৃতু শহরে এক আমি!
চিৎকার আদিত্য জংগল তথায়..
আমি আমাতে নতুন্ত বোধগম্য।
লিখতে গিয়াও ব্রজক্ণঠে যেন হাত কাপিছে,
কি লিখিতে গিয়ে, কি লিখচ্ছি অদ্ভুত স্নায়ুযুদ্ধ।
ইতিহাস পড়িয়া ছিলাম,
অন্ধত্ব থেকে উঠিয়া আসা প্রাণী গুলার আলপনা!
কল্প কাহিনী প্রাণী গুলো..
বাস্তবিক যে নতুন ভয়ানক প্রাণীর রুপোলী জুড়েছে।
বড্ড যেনো এক মৃত পরিচয় দেখা..
যেন জংশন মেলা!
মর নাহয় মারো...
এই হিসাবে হালখাতায় আবিষ্কার মিলিল...
আয়নায় জুড়লো রঙিন যুগ..
আলোর রং মেলায় অন্ধকারের হাসাহাসি..
ইতিহাস লিখিতে বড্ড সুবিধা হইবে,
প্রমাণ সর্বরুপ সব মিলিয়া যাইবে,
কপাল এই জংগলের চিএ মুখোমুখি...
এই হল যেনো জাহিলিয়া যুগের নতুন ভার্সন..
আমি প্রদর্শন মৃত ময়দান!
সর্বপরি সবই মিলিল,
আবার শাসক এর নামে,
অদ্ভুত প্রাণী গুলো নতুন করিয়া জাগিয়া উঠিল,
ক্রস্পায়ার ধর্সন অদৃশ্য ভাবে ভাব জুটে জুটিল,
সবইতো ঠিকঠাক দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ আমি তাকিয়ে,
সৃষ্টির খেলা বড়োই অলৌকিক..
ইতিহাস পড়িয়া ভাবিনি,
তাহার রুপোলী ভার্শন বলে দেখা মিলিবে।
লিখা গুলো বড় অদ্ভুত আনমনা,
আমি জানিনা কি থাকিয়া থামিবে এথা,,
আমি মৃত নিয়মিত আয়োজনের প্রথা।
আমি এখানেই কলম ভাংছি।
আমি অন্ধের শহরে আয়না বিক্রিতা।