বুকের ভেতর দগ্ধ ঘা, সম্মুখে অদৃশ্য সাঁকো-
নির্বিকার হেঁটে চলি, যেভাবে হাঁটে ক্ষুধার্ত শ্রমিক  
মাতাল বাতাসে মন্ত্রপূত কাপালিকের হর্ষধ্বনি বাজে...
শ্মশানঘাট ইজারাদারদের খোশরোজ আমুদেপনায়-
বারবার ফিরে আসি ভীষণ বিভ্রাটে,
আগ্রাসী ব্যুহ ভেদ করে ছুঁতে পারিনা সবুজ মাঠ, প্লাবিত রোদ!
জানি-পৃথিবীর দেহে আজ পাপ ও দুঃখের
সমান্তরাল শব্দের সমারোহ,
আকাশগঙ্গায় প্রেতদেহ ছড়িয়েছে তীব্র বিষাক্ত উন্মাদনা।
তেমনি মাধবীতলে ভর করে আছে উদাস নশ্বরতা,
নৈঃশব্দ পেরিয়ে....
কুমারীর শরীরের বাঁকবদলের মতোই অচেনা
হয়ে ওঠে পথ।