# তুমি


তুমি-
দিক হারানোর একটা শুধু
ধুসর মরুভূমি!


ধু-ধু প্রান্তর, বিরান মাঠ
কুল হারানো নদীর ঘাট
স্যাঁতস্যাঁতে ভোর-
তপ্ত দুপুর
ভীষণ রকম বিরক্তিকর
দগ্ধ ঘায়ের জ্বালা!
পঁচে যাওয়া একটা শুধু-
গাঁদাফুলের মালা।


তুমি-
নিস্যন্দী, নিসূদক, প্রলঙ্কারী
ধ্বংসের মৌসুমী।।


# হসন্ত


হসন্ত-
সাতাশ ফাগুন পেরিয়ে এসেও
পেলাম না এক বসন্ত!


মানিস কিবা নাই বা মানিস
দোষগুলো সব তোর;
পারলি নাতো হতে আমার-
স্বপ্নছোঁয়ার ভোর!
অথবা এক জোস্নামাখা রাত
হাতের ‘পরে হাত
চাঁদের আলোয় ধুয়ে দিতে-
সমস্ত জাত-পাত!


যাচ্ছে সময় পীড়ন সয়ে
আঁধার ঘরে, যাক্
আমি থাকি আমার মত
তোর মত তুই থাক।।