শত সহস্র মনূষ্য চলে বিশাল এ নীলিমাতলে;
চকিত কাহারো হৃদয় আটকা পরে
                কোনো এক বনিতার ঈন্দ্রজ্বালে।
ঘন নীশিতে উদাসকরা সুর তুলে রাখালের বাঁশিতে;
আবেগমন বাঁধ মানে না আঁধার রাত্রির সদনেতে।।
মধ্য শর্বরিতে কথা দান হয় দুজনার হস্ত ধরি;
লয়ও পারবে না থামাতে দুজনার জীবনও তরী।
কামনার মোহতে কয় ত্বনয় নীশিতে;
             এসো না ও প্রিয়ে আমার-ই-বাহুতে।
তাহারি পরশে কয় অবলা হরষে;
ওষ্ঠে লেপন করো চুম্বন, লেহন করো বক্ষেতে।
সোহাগে ভরিয়ে তুল সর্ব তনুতে;
নন্দিনী লোকায় যেন শরমে মরমপাতে।
কালের বিবর্তনে গগণচম্বী আশে;
চলেলো কামিনী অন্য হস্ত ধরি উজ্জ্বল সুখের বাসে।
ঈশিত্ত্বের লালসা ও ক্ষণিকের হর্ষের আশায়;
নিজ আবরন লুটাতে তিলক ভাবে না কোনো ললনা,
পুরাবৃত্ত কথাদান ভুলে নতুন ঈন্দ্রজ্বালে আবদ্ধ হতে-
সহসা নন্দনের সাথে করে ছলনা।
কখন কেমন রূপ নেয় বনিতার প্রকৃতি;
মনূষ্য দূরে থাক জানে কি স্বয়ং বিশ্বপতি?


                  
            মোঃ জহিরুল ইসলাম মাস্টার