(আত্মা) হালার  পু হালা
সারাক্ষণ কি যে ভাবে?.
মাথার  চুল গুলো গেছে
ঘুম নাই কিছু নাই।
পেন মেশিনের মত অবিরাম  ঠগঠগ
করে কি যেন লিখে।
আর যেখানে সেখানে উড়নচণ্ডী চিন্তায়
মদিত হয়।
একটি শুকনো পাতা থেকে শুরু করে
গরুর গোবর পর্যন্ত বাদ যায়নি।
সেদিনের কথা ফাঁস করে দিব কি?.
(আমি) বস্! এ পঁচা কাজটা করিস না।
তুই আমার জান! প্রাণ
তুই আমার আত্মা!
সবচেয়ে বেশি তুই আমার সম্পর্কে জানিস।
(আত্মা) অাচ্ছা! রাস্তার মোড়ের কথাটা বলি।
(আমি) বলবি! বল।
(আত্মা) সুন্দরি মাইয়্যা মানুষ দেখলে এ কাজ কর তুমি।
চোখে কোন লাগাম নাই কিছু নাই।
হা করে তাকাই থাক।
এত নির্লজ্জ বেশরম তুমি।
খোপার ল্যাঙট থেকে পায়ের জুতার ফিতা
পর্যন্ত বিচরণ কর।
পরে ক্লাসে বসে বসে ওই ম্যাইয়্যাটা নিয়া
কবিতা লিখ।
কি খারাপের খারাপ তুমি।
(আমি) ভাই! তোর পা ধরি।
আর কইছ না।
আমার মান-সম্মান সব খোয়াইলি।
********************************
এইভাবে হয় শুধু আলাপন
আমি ও কবিমন;
এর মধ্যে-