সাংবাদিক সাব্বির
গোপালগঞ্জের উজ্জল নক্ষত্র
www.samobad.com :: সমবাদ ডট
কম,বার্তা ডেস্কঃ ॥ সাংবাদিক
এস এম সাব্বির গোপালগঞ্জের
উজ্জল নক্ষত্র, জম্ম ১৯৯৫ সনের ২৩
শে অক্টোবর। ছোট বেলা থেকেই
বিভিন্ন পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে
লেখালেখি করে ব্যাপকভাবে
প্রশংসিত হন। তখন থেকেই
সাংবাদিক হওয়ার ইচ্ছা পোষন
করেন। ২০০৭ সনে বিটিভিতে
অসহায় শিশু কিশোরদের নিয়ে
ক্ষুদ্র সাংবাদিক আলোক চিত্রে
গোপালগঞ্জের প্রতিনিধিত্ব
করেন তিনি। পরবর্তিতে ২০১০
সনে গোপালগঞ্জ থেকে
প্রকাশিত দৈনিক যুগের সাথী
পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার
হিসেবে পদর্ণিত হন। এরপর এক-এক
করে নিজ যোগ্যতায় বিভিন্ন
অনলাইন পত্রিকাসহ জাতীয়
দৈনিকের প্রতিনিধি হিসেবে
কাজ করছেন।
অল্পো বয়সে তিনি সাংবাদিক,
লেখক সাংস্কৃতিপ্রেমী ও নতুন
রূপে প্রযোজকের পদমর্যাদা লাভ
করেছেন।
সুধু তাইনয়, তিনি গোপালগঞ্জের
বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী
বন্ধুদের নিয়ে, প্রতিষ্ঠা করেছেন
“গোপালগঞ্জ এ্যাসোসিয়েশন”
নামের একটি ক্ষুদ্র সংগঠন। যার
দৃষ্টান্তর অসহায় শিশু
কিশোরদের একটু সহযোগিতা,
শিক্ষাবঞ্চিতদের সমান্যত
শিক্ষাদেওয়া। শহীদ মিনার,
স্মৃতি সৌধ, বদ্ধভূমিসহ বিভিন্ন
সামাজিক পরিবেশ পরিস্কার-
পরিচ্ছন্ন করার মত মহৎ উদ্দোক ও
বাস্তবায়ন।
এব্যাপারে এস এম সাব্বির বলেন,
আমি একজন ক্ষুদ্র মানুষ। আমি
সর্বাঙ্গীন চেষ্টা করি অসহায়
দুঃখি মানুষদের মুখে একটু হাসি
ফুটাতে, শিক্ষা বঞ্চিতদের
সামান্য শিক্ষা গ্রহনের
ব্যাবস্থা করতে। আমি কোন মহৎ
মানব না। আমি অন্য দশজনের মতই
সাধারন ব্যাক্তি। আমার মরহুম
নানা জান মঞ্জুরুল হক মাস্টারের
সপ্নোছিল আমি ইঞ্জিনিয়র হবো,
আমি তার সপ্নো পূরন করার জন্য
স্কুল থেকে সায়েন্স নিয়ে
লেখাপড়া করেছি। বর্তমানে
আমি একটি বেসরকারি
বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার
(ডিপঃ) ইঞ্জিনিয়ারিং করছি।
পাশা-পাশি সাংবাদিক হয়ে
দেশের মানুষদের জন্য উন্নয়ন,
তাদের ইচ্ছা-সপ্নো ও অধিকার
নিয়ে কাজ করার নিজ ইচ্ছা
বাস্তবায়ন করেছি। তবে
সাংবাদিকতা আমার পেশা নয়,
এটি আমার নেশা।
তিনি আরো বলেন, যার জম্ম
নাহলে এই দেশ হয়তোবা স্বাধীন
হতো না, সেই মহান ব্যাক্তি
আমাদের জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিবুর রহমানের নিজ জেলা
গোপালগঞ্জ। আমার সুভাগ্য
আমিও গোপালগঞ্জের সন্তান।
আমি চাই বাংলাদেশসহ
সারাবিশ্বের মানুষের কাছে
গোপালগঞ্জ চিরচেনা হয়ে
থাকুক। সেই লক্ষে আমি কাজ করে
যাচ্ছি নিরন্তর।
সম্প্রতি আমি গোপালগঞ্জ থেকে
আমার প্রযোজনায় ও গোপালগঞ্জ
মিডিয়া সেন্টারের সহযোগিতায়
র্নিমান করেছি, পূর্ণদৈর্ঘ্য
বাংলা ছায়াছবি “পরী”। এই পরী
সিনেমার মধ্যে দিয়ে আমি
বোঝাতে চেয়েছি এফডিসি
ছাড়াও মফস্বল শহরে সিনেমা
নির্মান করা সম্ভব।
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন,
আমি সৎ ও নিষ্ঠারসাথে
গোপালগঞ্জসহ বাংলাদেশের
সুনাম সমৃদ্ধি স্থাপন করতে পারি।


www.samobad.com/2015/09/
27-78989.html?m=1