এসব দেখে-দেখে আর কত নিশ্চুপ র'বে ব্যাটা!
বসন্তের সমস্ত শরীরে ফুটেছে আজ বিষাক্ত কালো গোটা।
এবার তো খোল তোর মুখের কুলুপ,-ওরে ভিতু
তৈল ম্রক্ষন রেখে- দে আগুনের কাতুকুতু!
এতো দিন ধরে যা খেয়েছে,-যত দুধ-কলা লুটে-পুটে;
এরা যে কালে-কালে জন্মে, কাল-চুষা কাল-কেউটে!
বল্ তো দেখি,সকাল-সন্ধ্যা অবিরাম দংশিবে আর কত?
জাপটে ধর এদের পঞ্চফণা,ভেঙে দে বিচ্ছুর বিষ-দন্ত!
নিজের চিতা আর জ্বালবি কত,দিবে নিজেকে কতো সৎকার?
আগুন দিয়ে আগুনকে পোড়া ব্যাটা, মার্ অগ্নি-হুংকার!
এখনো আর দেখবি কি- ওরে প্রস্তর-মূর্তি কি আছে বুঝতে বাকী আর!
এখন সময় যে বিষদন্ত চূর্ণের,এখন সময় যে অগ্নি-ভস্মের,এখন সময় যে বদলার!


রচনাঃ ২৬-০৮-২০২২ খ্রিস্টাব্দ।
জালালাবাদ, সিলেট।