কালকুঠুরির হিজিবিজি সুড়ঙ্গের সম্ভোগরেখা
থেকে সূক্ষ শীর্ণ মান্দাস মিলিয়ে
উত্তপ্ত পাতালের অতল তামসে,
রক্তচলাচলে ছেদচিহ্ন-জেহাদের সূত্রপাত
রাতের দহনে ফ্যাকাসে আকুতি
তছনছ করে যায় সমকোণী স্থিরতা,
অস্থিপিঞ্জর বেছে নেয় ধ্বংসের হাসি
বাইএ আর পুতেলি নদীবক্ষের জঠরমাঝে
লুন্ঠনরক্ত শেষে ঝিনুকের দেশ,
তুঘলকী ফতোয়ায় সবার আকাঙ্খিত
হতে চাওয়া লাম্পট্যের সাম্রাজ্য
আত্মবিনাশের অনিবার্য পরিণতির পথে
স্বেচ্ছাচারী গরিমা গড়িয়ে ব্যভিচারী
শরীর দেহরক্ষীর আঘাতে ধূলিলুন্ঠিত!


রয়ে যায় দ্রুসিলার চোখের শেষ কবিতা …