বহুবছর পর জীবনের সাথে দেখা
চায়ের আসরে,
বদলে গেছি দু’জনেই!


নিজেদের হালহকিকত নিয়ে আলোচনা
বেশ কিছুক্ষণ,
তারপর একটা-আধটা করে
ভূত ছাড়তে শুরু করা
আমায় অবাক করে দিয়ে
সে মানিয়ে নিল ওদের,
শেষে আস্তিনের ভাঁজ থেকে নিজেও
বার করলো কিছু!


একটা সময় স্পর্শ থাকেনা একটুও,
সবার চোখে ছায়াবোনা
ভূতযান হয়ে চলাফেরা করে।