আমি এই বৃষ্টির জলে ভিজব সারাদিন
সারামাস
সারাটা বর্ষাজুড়ে আমি ভিজতেই থাকব।
মাথার চুল থেকে পায়ের তলার প্রতিটি অনু পরিমানস্থানের
সমস্ত রোমকূপ দিয়ে ঢুকে যাক
বৃষ্টির শীতল জলের কণাগুলো।
ধীরে ধীরে প্রতিটি কণা স্পর্শকরুক
আমার দেহের প্রতিটি কোষের নিউক্লিয়াস।
সমস্ত দগ্ধ, নিস্ক্রিয় কোষগুলো আবার জেগে উঠুক
মরনাপন্ন কোগুলোর মাইটোকন্ড্রিয়াতে
আবার শক্তি ফিরে আসুক।
বৃষ্টির মোহনীয় শীতলজলের স্পর্শ পেয়ে
নতুন শক্তিতে আবার তারুণ্য ফিরে আসুক।
নতুন রূপে আবার যৌবন ফিরে আসুক
নতুন ধ্যানে আবার জীবন ফিরে আসুক।
ঐশ্বরিক অলৌকিকতায়
মমতাপূর্ণ মায়াময়ী, স্নেহশীল বৃষ্টির জলে
ধুয়ে মুছে যাক জীবনের সমস্ত গ্লাণি,
জীবনের যত হীনতা
আর সমস্ত মলিনতা।
৪৮/২