আমি চেয়েছি তোমার গ্রীষ্মের সূর্যের তপ্ত রশ্মি ধারায়,
নেমে এসো ভোরের শীতল হাওয়া হয়ে এই বসুন্ধধরায়।
তুমি রয়েছে  আকাশ সাগরে মেঘপুঞ্জ মালায় চলমান হয়ে,
ফিরছো দেশ হতে দেশান্তরে বাতাসের শরীর বেয়ে বেয়ে।
রেখেছে তোমার আপন করে বর্ষার মেঘরূপী জল রাশি,
বাদল হয়ে নামো,  শীতল করো –অপেক্ষায় রয়েছে ধরাবাসী।
শরতের  রাতগুলো জেগে জেগে আনন্দে রয়েছে নক্ষত্রের দলবল,
জুঁইফুল,বেলফুল  অতি আনন্দে নৃত্য করে -ঘটায় কোলাহল।
হেমন্তের হাল্কা ঠান্ডা-বায়ু মেখে, চেয়েছি  গভীর রাতে,
নেমে এসেছো ঘাসের ডগায় -ভোরের বেলায় কুয়াশার সাথে।
শীতকালে-সারা শরীরে কনকন করিয়ে জানিয়েছ আগমন,
শীতের দুপুরে রৌদ্র স্নান করিয়ে-প্রাণে জুগিয়েছ স্পন্দন।
ফুলে ফলে ছড়িয়ে-রাঙিয়ে দিয়েছো সৌরভ, নব বসন্তে,
প্রতিবারে,বারেবারে পেয়েছি তোমায় তাই নাচি মহানন্দে।