রামধনূর সপ্ত রঙ ডানায় মেখে,
আসিতো সেথা, গুল্মলতার ফাঁকে ফাঁকে-
মধূমতি, শখা প্রজাপতি-
রঙের বাহারে যে লক্ষপতি।


বৃক্ষ লতার ছায়া তলে,
আসিতো ভ্রমর- ভ্রমরা দলে দলে।
আসিতো শত কীট পতঙ্গ,
করিতো নৃত্য,তুলিতো সুরের তরঙ্গ।


ঐ মধূর কাননে, স্বপ্নের উদ্যানে-----


গুল্ম লতায়, পাতায় পাতায়,
রাত্রিকালে,শাখায় শাখায়---
আসিতো জোনাকী, চন্দ্র ছড়াইয়ে জ্যোৎস্না।
হইতো যেন মধূর রাত্রির রচনা।


ঝি ঝি পোকার সুরের সন্ধ্যা,
হাসিয়া আসিতো রজনীগন্ধা।
আলোকিত সুরোভিত রচিত স্বপ্নের রজনী।
হাসিয়া নাচিয়া ফিরিতো প্রাণের সজনী।


আসিতো কমল,কাননে, আনন্দ বদনে।
প্রভাতে কমল কলি তার হাঁইটি তুলে।
আনন্দে ব্যস্ত হইত সকল দুঃখ  ভুলে।
...............।
ক্রমশ---