উজ্জ্বলতার, স্বচ্ছতার মাঝ পথ ধরে, যেতে যেতে—
সবাই একে একে আঁধারের গভীরে মিশে যায়।
উজ্জ্বল নক্ষত্ররা ক্লান্ত, নীরব
আলোহীন তেজহীন ধুলো, মাটির ধুঁয়ার অবহেলিত প্রাণহীন গ্রহপুঞ্জ।
তবে আমার “মা” পৃথিবীর মত নয়।
তবু হতাশা,নিরাশা সদা সঙ্গী সেই জন্ম থেকেই---


বিবর্তনের হাত ধরে বুক চিরে হারিয়ে যায় সময়ের আঁধারের স্রোতে,
উজ্জ্বল সোনার সূর্যও কি তাই?
বাতাসে বাতাসে আশা- হতাশার কানাকানি,
একই অঙ্গের সৃষ্টতে হানাহানি।
পৃথিবী অজানা অচেনা বেদনা,ব্যথায় ঝলসে যায়।
থেকেও থাকবো না- এমনকি হয়?


আছে নক্ষত্র, সূর্য- তেজহীন আলো নেই-
কালো আঁধার চারিদিক।
আছে গ্রহপুঞ্জ,পৃথিবী- অভিমানে প্রাণহীন।
নেই সোনালী আলোর ঝিকমিক।


প্রশ্ন এই সময় ও আগামীর,
সব ফেলে ভরে যাক স্বচ্ছতায়-
শত সুগন্ধি পুষ্প কুঁড়ি আসুক আগামীর প্রভাত বেলায়।