হৃদয় পোড়া ধুয়া উড়ছে চারদিক ঠিক যেনো  কুয়াশার ভোরের মতন
পাড়ার গলির মোড়ে এখন খুচরো পয়সা মেলেনা
কারি কারি নোটের উন্মুত্ত বাতাসে
রাতবিরেত খচ্ খচে্ শব্দ আড়মোড়া ভেঙে বিচরণ করে।
পুড়ছে চাহিদা নিত্যপণ্যর বাজারে,শুধুই হা-হুতাশ
তবুও কর্তা,বড়বাবুদের দিকে চেয়ে বলে উঠেন খান রয়ে-সয়ে।
অথচ লালায়িত খাবারের উচ্ছিষ্টের নীচ থেকে উঠে জীর্ণ কংকাল
নিভন্ত নির্জিব নির্বাক পড়ে রয়,
চোখের কোটরে চক্ চকে্ ভবিষ্যৎ ।
সে-দিক ফিরে তাকাবার সময় কই!
জ্যোৎস্নার ফাঁদে পড়ে মিইয়ে যায় মধ্যবিত্তর চিরটাকাল,
হৃদয়ের সূর্য ডুবে গেলে
তর্জনীর ডগা ছিঁড়ে বাড়ে নিরন্ন মানুষের ক্রন্দন।
কর্মহীন যুবারা ফুলের ঘ্রাণ শুকতে এসে ---
সে কত্তো---- রখমের নেশা সে নেশায় বুঁদ নবপ্রজন্ম।
তাদের হৃদয় পুড়ে যাওয়া ক্ষতস্থানে---
শীতের কন্ কনে্ বাতাস উৎসবে মাতে উৎকট গন্ধ নিয়ে
পাশে একা-- অনেক কথা
নিঃসঙ্গ বিছানায় পড়ে থাকে, ক্লান্ত দেহে
শীতের নেতানো কাঁথা।