বিষয়ের উপস্থাপনার কৌশলই হচ্ছে শৈলী!ভাষাবিজ্ঞান অনুযায়ী
শৈলী দুভাগে বিভাজিত--সংযোগ রীতি এবং নান্দনিকতার রীতি!
পাঠক আর কবির মধ্যে সংযোগ স্থাপনই যখন প্রাধান্য পায় তখনই
সংযোগ শৈলী'র গুরুত্ব অনুভব হয়!বিষয়কে অতিক্রম করে শৈলী
যখন প্রধান হয়ে যায় তখনই তাকে নান্দনিক রীতিতে অভিনন্দিত
করা যায়!নান্দনিক রীতি ও সংযোগ শৈলী এই দুইয়ের ভারসাম্য রচনা
করতে পারলেই পাঠক তৃপ্ত হয় আর রচয়িতাও সার্থক হয়!পাঠক মনে
সঞ্চার সমস্যা নিয়ে ভাবিত কবিরা কি ভাবে পাঠকের কাছে পৌঁছাবো
--এই নিয়ে নিয়ত ভাবছেন! সহজ সরল কবিতার অনুপন্থী কবিরা
সমকালে নন্দিত আর জনপ্রিয়! পাঠকের প্রিয় হতে হলে--------
'সংবাদ মূলত কাব্য' এই ধারনাকে মাথায় রাখতে হবে! এই ব্যাপক
কমিউনিকেশন এবং কানেকশনের যুগে শুধু জুড়তে হবে এক থেকে
আর এক জনে--ফেসবুকের মত কৌতূহলী ভাবনায়!কবিকে নিশ্চিন্তপুর থেকে দিকশূন্যপুর এর দিকে যাত্রা করতে হবে অবলীলায়!