(কবি রামবাবু সেন এর কবিতা 'অস্বস্তিজনক প্রশ্নের সামনে দাঁড়িয়ে' ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়লাম----তারপর কি হল জানুন)


হাঁটছি পাহাড়িপথে,চারিদিকে অজানা ফুলের সমারোহ আর গগনছায়ী নির্জনতা
হঠাৎই সামনে এক খাই,ঝুকে গভীরতা দেখতে যাই
পা ফসকে পড়ছি আর ভাবছি প্রনব মজুমদারের খেল খতম আজই
আচম্বিতে এক্সপার্ট ফিল্ডারের মত আমাকে লুফে নিলেন পাহাড়ের রাজা দেবাদিদেব মহাদেব
আশ্বস্ত হয়ে চোখ খুলতেই দেখি সামনে দাঁড়িয়ে আসরকবি রামবাবু সেন
আবার ঘুমিয়ে পড়ি এবার হাঁটছি মরুপ্রান্তরে
শুরু হল বালুঝড় যেন আমাকে উড়িয়ে নিয়ে যাবে অজানায়
আমাকে আঁকড়ে ধরলেন আসমুদ্রহিমাচল ছেয়ে থাকা মহান আল্লাহ স্বমহিমায়
নির্ভয় হতেই চোখ খুলে যায় দেখি আসরকবি মোঃসানাউল্লাহ(আদৃত কবি) হাসছেন নিরালায়
আবার ঢুলুনি,এবার ভাসমান সমুদ্রে
কোত্থেকে এক বিশাল ঢেউ আমাকে টেনে নিয়ে যেতে যেতে বলছে
তোমার সময় শেষ;কে জানে কিভাবে
একহাতে আমার হাত মুঠিবদ্ধ করে অন্যহাতে ঢেউকে সরিয়ে দিলেন দূরে বাহুবলী বজরঙবালী
ভয়ের কাঁপুনি থামতেই দেখি কাঁধে হাত রেখেছেন আসরকবি সুবীর ভট্টাচার্য্য(দীপ্তেন্দু কবি)
আর ঘুমাব না জেগেই থাকি,আবছায়ায় ঠাহর হয় অদূরে দাঁড়িয়ে চিতচোর শ্রীকৃষ্ণ মহাশয়
মুখোমুখি হতেই আরে একী?
এ যে আসরকবি মহা 'অপদার্থ'  যেন বলছেন চাক্ষুষ দর্শণ হল তো দাদা অবেলায়
অলক্ষ্যে ধ্বনিত হয় 'প্রয়োজন হলে,ঈশ্বর মানুষ আর মানুষই ঈশ্বর বনে যায়'





বিশেষ(১)-পজিটিভ স্যাটায়ার


বিশেষ(২)- (এই কবিতা থুড়ি প্রলাপ কবি রামবাবু সেন কবি মোঃ সানাউল্লাহ(আদৃত কবি) কবি সুবীর ভট্টাচার্য্য(দীপ্তেন্দু কবি) কবি অপদার্থ কে উত্সর্গীকৃত)