ভালোবাসা , একটা সমান্তরাল সোজা পথে
কালাম ভাইয়ের চায়ের দোকানে যাবার মতো সহজ ,
ঐ  পথে হেটে যাবার সময় মাঝপথে কখনো কখনো বৃষ্টি দেখেছি।  
ঐ  সামান্য বৃষ্টিটা ছিল অভিমান।
সেই বৃষ্টি দিয়ে  দৌড়ে দোকান অব্দি পৌঁছানুর পর -
অন্যরকম একটা ভালো লাগা কাজ করতে দেখেছি।  
কারণ অভিমানের পরে ভালোবাসা আরো সুন্দর রং ছড়িয়ে -আরও বেশি রঙিন হয়ে যায়।  
ভালোবাসা তখনও ভালো থাকে।  
( এটা ভালোবাসার প্রথম ধাপ )


ভালো সবাই বাসতে পারে না।  
ভালোবাসতে যোগ্যতা লাগে।  


প্রত্যেকটা ভালোবাসার মানচিত্রের বুকজুড়ে , কষ্ট গুলো এনার্জি বিস্কুটের মতো সুন্দর করে সাজানো থাকে।  কিন্তু ছুঁয়ে দেখো জ্বালিয়ে দেবে।  


বলা যেতে পারে , ভালোবাসা এক প্রকার ইউনুস ডাক্তারের হোমিও ঔষুদের মতো।  
ধীরে ধীরে রক্তে মিশে যায়।  


ভালোবাসায় শ্রদ্ধাশীল হওয়া চাই ,
ঠিক হাকিম ডাক্তারের মতো।  
দুই টাকার দুটো টেবলেট বিক্রি করার জন্য এক মাইল হেটে আসবে।  


ভালোবাসায় শ্রম থাকা চাই ,
ঠিক আমাদের গ্রামের কৃষকদের মতো।  
পঞ্চাশ কেজি সবজি মাথায় নিয়ে সাত  মাইলের রাস্তা হেটে যাবে।  


ভালোবাসায় বিরক্ত হতে নেই ,
ঠিক মোহাম্মদ আলী স্যার এর মতো ,
একটা জিনিস না বুঝলে একশো বার বুঝিয়ে দেবে।  


ভালোবাসা ঠিক তখনই সার্থক হবে -
যখন ভালোবাসায় অভিমান থাকবে , শ্রদ্ধাভক্তি থাকবে , শ্রম থাকবে।