মানুষ না হয়ে আমি হতাম যদি নদী
বয়ে যেতাম শুধুই যে দিকে থাকত আমার গতি।
জীবনে তখন থাকতো না ব্যস্ততা,
থাকতো না কোনো কর্ম।
জীবনে তখন থেকেযেত শুধুই এগিয়ে চলার পর্ব।
বইতে বইতে দেখতাম আমি পাড়ে ছোট্টদের খেলা
দেখতাম আমি আমার পাড়ে,
ছোটো-বড়োদের ঘুরে বেড়ানোর পালা।
হঠাৎ কোনো দিন শুনতে পেতাম,
কারও কান্না আমার তীরে।
সামনে গিয়ে দেখতাম তখন,
কেউ চলে গেছে ঘুমের অঘোরে।
বয়েই যেতাম শুধুই আমার গতিপথে।
আমার বুকে সঞ্চিত সেই বালি নুড়িদের সাথে।
শরৎ এলে দেখতে পেতাম,
আমার তীরে কাশের মেলা।
কুলুকুলু শব্দে বলতাম তখন,
এবার যে শারদীয়া পূজোর পালা।।
বাঃ সরল..... সুন্দর
বেশ অন্যরকম ভাল লাগা ঘিরে থাকল জীবন । ভালো থাকবেন রক্তিম শুভেচ্ছা /
অনন্য কাব্য।
নদী ও জীবন নিয়ে লেখায় অসাধারণ সমন্বয় ঘটিয়েছেন কবি
বাঃ খুব সুন্দর লেখা! অনেক শুভেচ্ছা জানবেন।
নদী না হলে ও আপনি ও তো বয়েই চলেছেন কবি
জীবনের ঝড় ঝাপটা, নদীর স্রোতের মতো।
আপনার মনেও কখনো নুড়ি, তো কখনও কাশফুল।
মুগ্ধতা রেখে গেলাম প্রিয় কবি।
ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা রইলো।
ভাবনা নেহাত মন্দ না,
নদীর কুলের ছন্দ তা।
ভালো থাকুন। সম্মানিত ও প্রিয় কবিকে জানাই অনেক শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা।
সুন্দর লেখনী। প্রিয়কবি শুভেচ্ছা জানাই।
জয়গুরু।
চমৎকার রূপকে জীবনমুখী ও প্রকৃতির কবিতা, ভাল লাগলো, শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
সুন্দর ।
শুভেচ্ছা সতত
কত না সুন্দর মনের ইচ্ছা , কাব্যে প্রকাশ , মুগ্ধ ।
অশেষ শুভেচ্ছা প্রিয়কবিকে , ভাল থাকুন সদা ।
বেশ ভালো লাগলো। কবির ইচ্ছা পূরণ হোক এই কামনা করি। সুস্থ ও সুন্দর থাকুন সর্বদা।
অনবদ্য অনুভব। কবি খুব ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।
খুব সুন্দর ভাবনার অনন্য লিখন।। খুব চমৎকার একটা কবিতা উপহার দিলেন।শুভকামনা রইল সম্মানিত কবি।
জীবনের ধর্ম নদীর মতোই বয়ে চলা
নদী যেমন কখনো থেমে যায় না
তেমনি জীবন কোনো দিন থেমে যায় না
কখনো পাহাড়ী খরস্রোতা নদীর মত
ক্ষিপ্র গতিতে বয়ে চলে ভাটির দিকে
যেখানে মোহনায় নদীর বুকে বালুচর জেগে ওঠে
তারপর একদিন নদী মিশে যায় মহাসাগরে
আপনার ভাবনা খুব জীবনমুখী। ভালো লাগলো।
অনন্য ভাবনার সুন্দর কাব্যিক উপস্থাপণে বিমোহিত হলাম।
খুবই ভালো লাগল প্রিয় কবি, শুভ কামনা রইল।
সুন্দর ভাবনার লেখা আপন গতিতে এগিয়ে চলেছে। শুভেচ্ছা রইলো প্রিয় কবি ।
নদীর অনেক কর্ম ভায়া ব্যস্ত সদাই অনুক্ষণ
দুই তিরে তার দৃষ্টি শোভা; গড়তে সে রয়
সোনার ভূম।
এ কূল ভাঙা ও কূল গড়া নিত্য তার ঐ স্রোতের টান
বইতে ধারায় কুল কুল কুল বর্ষা এলে
অমোঘ বান।
বজ্য যাহা শহর নগর কিংবা গ্রাম গঞ্জ হোক
সব জমা সে নদীর বুকে বয়েই নিতে
সাগর বুক।
কলুর বলদ কিংবা বধূ ঘাটের পার এ নিত্য গোসল
পাপ তাপ সব ধুয়েই দিতে নাই কো যে তার
ক্ষণিক পল।
তোমরা পুতুল দেবেই পূজো বিসর্জনের ঢাকির তাল
নাচতে অনেক ফুর্তি যে ভায়; ডুবায় যে দেও
তাহার তল।
শস্য শ্যামল কনক ফলে তাহার স্রোতের উজান বায়
বাঢ় সে জলে সেচন দিতে; রয় সে অতি
ব্যস্ত ভায়।
নদীর গোলাম গঞ্জ গাঁ ও; শহর নগর ব্রজের ধাম
তাই তো নদী অরূপ যে হয়; মা জননী
তাহার নাম।
শুভকামনা প্রিয় কবি। খুবই সুন্দর লিখেছেন।
সুন্দর ভাবনারা উচ্ছলিত মনের ঘরে
আনন্দেতে ভিজিয়ে নিলাম মনটি ভরে...ঠিক এতটাই প্রশান্তি পেলাম কাব্য জুড়ে...খুব ভালো লাগলো।
আমি তোমাকে তুমি সম্বোধন করছি।তুমি এত ছোটো তাই মনে হলো তুমি বলাটাই বড় আদরের ও স্নেহের।
ভালো থেকো তুমি।অফুরন্ত শুভেচ্ছা রইল।
অসাধারণ রচনা ও উপস্থাপনা ।অনেক শুভেচ্ছা ।
চমৎকার লেখনী । মুগ্ধতা রইলো
খুব সুন্দর ভাবনার বহিঃপ্রকাশ। বেশ ভালো লাগলো প্রিয় কবি। শুভেচ্ছা নিরন্তর।