অলস শরীর হুকুম করে
আপন জনে চুটকি মেরে|
আরাম প্রিয় খাটই জীবন
করেনা কাজ হলেও মরণ|
স্বার্থপর সে বেজায় জটিল
খোস পাঁচড়া মনটি কুটিল|
অনুভূতি তার শরীর আগুন
মাথা পায়ের তলায় দ্বিগুন|
প্রাতঃ কর্মে নিমেষে ছোটে
প্রভাত বেলায় পেটের চাপে|
সকল ব্যাধি বৃদ্ধি স্নানেই
খুবই নোংরা নিজেই জানে|
ছোট্ট শিশুরা স্নানের পরে
নোংরা মেখে ফেরে ঘরে|
অগোছালো সব নোংরা বাড়ি
কাজ করেনা অলস নারী|
পেটে শুন্যতা দিন বারোটা
কিছু নেইতো শুকনো আটা|
খেতে খেতে পায়খানা যায়
খুবই পেটুক সবকিছু খায়|
সকল স্রাবেই দুর্গন্ধ যার
সৌন্দর্য জ্ঞান ভীষণ তার|
কপালে তিলক ভক্তি ধর্ম
মিথ্যা বলাই যার কর্ম|
ছোট্ট বাচ্চা নোংরা ঘাঁটে
নিজের ঘর্ম নিজেই চাটে|
ঠোঁটটি তার ভীষণ লাল
কোল কুঁজো শারীরিক চাল|
এমন লক্ষণ রোগীর পেলে
সালফারে যাবে রোগটি চলে|
***কাব্য ছন্দে হোমিওপ্যাথি***
*হোমিওপ্যাথিতে রোগের নয়
রুগীর চিকিৎসা হয়,
রোগ লক্ষণ মিলে গেলেই
হয় সে নিরাময়,
ছোট্ট বাচ্চার সর্দি কাশি
কিংবা বৃদ্ধ হোকনা আশি
দুগ্ধ শর্করা মিষ্টি দানা
আবালবৃদ্ধ সবার জানা*
*****************