ভাইরাসের সৃষ্টি কর্তার খোঁজে
ক্লান্ত অবসন্ন প্রতিবাদী শরীরগুলো
আজ কৃত্তিম অক্সিজেনের সাহারায়,
অবশেষে বিধ্বংসী ভাইরাস শরীরের
কোষে কোষে ক্রোমোজোমের স্তরেস্তরে বিকৃতি
ঘটিয়ে নেমেযাবে বেস ক্যাম্পে!
সংক্রমণে শিক্ষিত হয়ে জন্মনেবে নবজাতক
জানতেও পারবেনা তারা বিশেষ
ক্রোমোজোম সম্পন্ন,
ভাইরাস সৃষ্টি কর্তাদের পরবর্তী প্রজন্ম
মুচকি হাসবে
ইতিহাসের পাতা উল্টে,
তাদের দূষিত রক্তে থাকবেনা কোনো অনুশোচনা,
জেনেটিক ত্রুটির সংস্কার হয়নি পূর্বজের,
তাইতো তাদের পরবর্তী প্রজন্ম পানীয়
হিসাবে নেবে রক্ত, আহারে নেবে ম্যান বারবিকিউ,
আর ভাগ্যক্রমে বেঁচে থাকা শুদ্ধ পরিস্রুত
জিনের কিছুটা বিকৃতি হলেও
পরবর্তী প্রজন্ম সমৃদ্ধ হবে ভীরুতায়,
কোষ্টকাঠিন্যতায়,অবসাদের শেষ পর্যায়
ধরেই তাদের জন্ম হবে
মহামারীর অসুস্থ বীর্যে,
ভীরুতায় ভরা জীবনে তাদের থাকবে
উচ্চ কৃতজ্ঞতা,পূর্বজকে অতি শ্রদ্ধার চোখে
স্বরণ করে বলবে আমায় ওরা ঝলসে
খেতে চাইছে, আমি ওদের খাবার টেবিলের
বারবিকিউ হতে চাইনা আমি বাঁচতে চাই
আমি বাঁচতে চাই একটু বাঁচতে দাও!
কেও আছো এই প্রতিবাদহীন পৃথিবীতে?