কতো বিদীর্ণ অতীত আজ ভেসে চলে,এখনো ওঠেনি রং,
ধুসর কথার মাঠ যেন শূন্য খাঁখাঁ,খুঁজি সেখানে এবং
ফিরে পেতে চাই,যদি দেখা হয়ে যায়
কোনো দিন আমাদের-
তবে ক্ষমা চেয়ে নেবো,ক্ষমা করে দেব,
ইতি টেনে বিবাদের।


তখন তুমিও এসে জিরিয়ে নেবেতো বল চোখে হাসি মেখে?
সব ভুলে যেও যতো কালির আঁচড় তোমার হৃদয় থেকে।
আমাদের,তোমাদের পৃথিবীটা রুগ্ন,
শয্যায় শায়িত আছে!
কে জানে কখন তার,নিয়ে শত ভার,
কতো দিনই আর বাঁচে!


এ প্রাণ কৃতঘ্ন সদা!বিষ ছড়িয়েছি বারেবারে করে ক্ষত!
যখন-তখন নিয়ে গেছি দুই হাতে বেলাগাম অসংযত,
আর গড়েছি সীমানা কাঁটাতার ঘিরে,
দেখিয়েছি অধিকার!
ধর্ম-বর্ণ-জাত দিয়ে বাঁচতে চেয়েছি
সুখে একা আপনার।


পরজীবী তবু ফোঁস দিয়ে ঢেউ তুলি,ফেলি আগুনের শ্বাস!
অথচ সূর্যটা ওঠে প্রচণ্ড জ্বলন্ত ঊষা লগ্নে বারোমাস।
দম্ভের নয়ন মেলে আরশিতে দেখি,
চিনতে পারিনা নিজে!
কেন জানিনা অজান্তে
আধখানা চাঁদ রাত যেন গেছে ভিজে!