দিনশেষ।রাত্রির সাথে কুস্তির আসর।আজ বড়ো বর্ষা।
আলোটা দেদার কালো আবছায়া আঁকে।
ডাকটা নাও।সারাটি দেবার নাই।
মেঘ বাজে।শোনো।দেবদারু গাছের ফাঁকে।
জলের ছিঁটের সাথে ইচ্ছের ঘর।
তবু নিরুপায়।দেয়ালের দায় নেই।
এ ঘরের পুরোটাই গল্পের ঘর।প্রেমকথা।
ডাঁট করে বসেছিলে।কি চেয়েছিলে?
তোমাতে বিশ্বাস গুলো বিনিয়োগ করি?
আজ অজস্র ক্লান্তির চোখেদের চোখে ঘুম।
অনেকটা পথ কমিয়ে গেলে।দুনিয়া কর্কশ খুব। পুতিস্বাদ।
অনাপন।এইটাই বসতবিস্তার।
    কি এমন অলংঘ্য ঠেকা ছিলো? ছিঁচকাঁদুনি কেঁদে যাই।বিভ্রমে।আশ্বাসে,অভিশাপে।রূঢ় যুদ্ধ।
       বেশ যদি পৌঁছুই ঠিকানা খুৃঁজে? কি করবে? ঘাম মাখবে? শরীর দুলিয়ে ভিজবে?  একসাথে?
একটা বিন্দুতে দাঁড়িয়ে অজস্র ছোটাছুটি। আমাতে আমি নেই। কতো আগডুম বাগডুম বলাই গেলোনা!
   আবার শুরু করা কঠিন। ফুরোনোর ভয়ের ধমক।ঠান্ডা কলহ।ছদ্ম কলহ।শ্বাস টানতে ফেলতেও লাগে গো।সেটুকু নিন্দা আঁকে ঢের।মার্কারে দাগিয়ে রাখে।
ত্যাদোড় গরম।সত্যি সালটিয়ে মিথ্যে করে ভাবি।আজগুবি।
বেহিসেবী।
     একটা সমস্যা। তুমি কেবল জানতে।ওইটাই পুড়ে খাঁক।মৃত্যুর শেষ ছিঁড়ে বাঁচিয়ে রেখেছে।


অদিতি চক্রবর্তী