ইরাবতী বয়ে চলে একা বারোমাস
শরীরে জলের দাগ দানব বাতাস
মৃতপ্রায় জেগে থাকা তীর্থের কাক
কতকটা পথ গিয়ে খুইয়ে সোহাগ
প্রতিদিন শুনেছিলো দূরে সরে যেতে
নদীতে ঘণ্টাধ্বনি ভাসাতে ভাসাতে
কিছু তো পায়নি সেই নীরব নদী
মুখের আদল দিয়ে মাংস অবধি!
স্মৃতিপথে বকুলের ব্যক্তিগত ঘ্রাণ
চোখ থেকে হিম শুষে কোঁচড়ে ঘুমান।
পুরুষ ভোলানো মেয়ে ওঠে-নামে দুলে
ইরাবতী ঢেউ ভাঙে দুই নদীকূলে।