সবটুকু যাওয়া শেষে ফিরে আসা থাকে
যে ফেনায়িত ঢেউ ছুঁয়ে দেয় বালুচর
নুন প্রতীক্ষারত প্রান্তর জানেনা
তার উষ্ণপাঁজরে আঙুল এঁকেছে এক চিহ্ন শহর ।
তুমি তুমি করে ওঠা অসংখ্য কোকিলের স্বর
সহস্র স্পর্শ মেলে দিলে
উন্মুক্ত জাগে তড়িঘড়ি
বাতাসিয়া পরশ পাথর।
এইসব ওড়াওড়ি, খিলতোলা ,
কোনো এক পুরোনো বিকেলে--
হাতের চেটোয় পেলে ডানার পালক
কতটুকু পাখি রয়ে গেল ভাবে অস্হির মন
ভেজা সাবানের গন্ধ প্রলোভন
এমনকি তার উৎসের দিকে
লেগে থাকা হিম
প্রেম ঠোঁটে আদম-ইভের ও আদিম ।
এরপর ও যদি নাই হয়েযাই
হাতের ভাঙনে শূণ্যের ঘর থেকে এফোঁড়-ওফোঁড়
দশমিকে বিদ্ধ কোরো ...
সূঁচ নয় ডাগর সেলাই ।