জানলা ছুঁয়ে কাঠপুতলী গরাদ ব্যথায়
ছাইছুতো ক্ষণ বেয়াদপীর জমাট কথায়
খামচে ধরে হাড়জ্বালানী মন
ইচ্ছারসের তালপাটালী অলস স্বপ্ন ক্ষণ।
একটি মনের একটি কোনে খামখেয়ালী
হাজারো একুশ বায়নাক্কায় কাঠপুতুলী
চারদিকে তার নিন্দামুখর সুর
গ্রীলের সবুজ কুঞ্জলতা আঁকছে অচিনপুর।
টুকরো রোদের ফুলবড়িটা সোহাগ আঁকে
গোল্লাছুটের চাঁদের মানুষ কথার ফাঁকে
নকশীকাঁথার রঙবেরঙ ফোঁড়ে
ঝগড়ামুখো বাতাস আসে দমকা ঝড়ে।
ইতিউতি হাঁটে ঢলন্ত প্রেম পথের ভাষায়
তালসারি মেঘ সচল প্রভাতে বৃষ্টি আশায়
কলম চাষা আঁচড় কাটে
পথ আসবে রাত বাড়লে কাঠপুতলীর খাটে।
মাটির এখন ঠোঁট কেঁপেছে ইচ্ছে করেই
জলের দরে কাঠপুতলী রেলিং ধরেই
ওর ও খিদে পায়---
ওর হাঁ মুখে দু' এক মুঠো ছাই ঢেলে দিই আয়।