.............
হাসিরা সব  বনে গেছে
বলে গেছে আসবে ফিরে
আগে তুমি বাসতে শেখো
ভালোবাসা কাকে বলে।
দধির মতো
নোনের মতো
বাসী জলে গন্ধে নত
কেমন লাগে আগে শেখো পরে বলো
গোপন কথা
বেচ থাকার কাছে আসার
গল্প গুলো স্বপ্ন গুলো
আগে তুমি বাসতে শেখো
ভালোবাসা কাকে বলে।


কুকুরেরা পুকুর চুরিত
বেড়ালরা সব ডান্ডাবেড়িত
আমি আছি চাবুক নিয়ে
সদা জেগে রাত্রি ভাগে
শাসন বারন ছন্দ সোহাগ
ভালোবাসার স্বপ্ত পরাগ।


তেতুল বনে আম কুড়াতে কেন আসো
আগে তুমি শিখতে থাকো
ভালোবাসা কাকে বলে
তারিপরে ভালোবেসো।
জানতে যদি চারি পাশে
কত কুকুর তেড়ে
আসে
আমি তখন কুকুর গুলো
তাড়িয়ে বেড়াই হেসে হেসে
তুমি কেন   কুকুর হলে
রয়ে গেলে এই জমিনে
এই আকাশে।


রমানার বটমুলে বড় যতোন করে ফুল নিলেনা
পদ ঠেলে
মুচড়ে দিলে
ফুল বিনাশের চেৌদ্ধ তলা।
মার্সিডিজে চড়ে ঘুরে
র‌্যাডিসনে যখন ডাকি
ফুলেরা সব দুরে থাকে
এক বিছনায় এলিয়ে পড়ে
ফুলেল প্রাণে
এইতো তোমার ভালোলাগা
গোপন থাকা আধুনিকা
চরম চরম
গরম বাতাস
তোমার আবার সুনীল আকাশ
পদ্য বিকাস গদ্য বিলাস।
ধ্বংস করার সকাল নীলা ।


ভালোবাসা কাকে বলে
তাকে শেখো
তারপরেতে আমায় ডেকো।
চাঁদকে দেখো উজাড় করে
আলো ছড়ায়
ভালোবেসে পাড়ায় পাড়ায়
গান শুনিয়ে
মন রাঙ্গিয়ে লুকিয়ে যায়
চাদের কাছে শিখতে পারো
অনেক অনেক
অনেক কিছু।
রবি দেখো দিনের বেলায়
আলো দিয়ে ভাসিয়ে দেয়
আপন করে
প্রকৃতিকে প্রেমে ভরে
আদর দরদ কত কি দেয় ।
সন্ধ্যা হলে রবির কথা
যাও ভুলে যাও
রবি কি আর  মানে রাখে


নুতন করে প্রেম বাগানে
প্রেম কে রাখে।
রবির কাছে শিখতে পারো
আপন জনের কষ্ট কত
তিক্ত হলে
ভেষজী কে নটি বলে ।
   ভালোবাসার অভাব বলে
বাম দিকেতে
তিলক যাদু হারিয়ে গেলো
ডানদিকেতেো নেশার বোতল
রাত জাগালো
আর হলোনা তাজমহল এক
শাজাহানের প্রিয় আবেগ।
ভালোবাসা বলতে বুঝ
কুছুর কুছুর টুকুর ধ্বনি
বুকের কাছে ঘোমে
রাখা  আলাপনি ।
নদীর কাছে নিরবদি জানবে যখন
জানতে পারো
ঝর্ণারা সব বলে দেবে
সাগর থেকে অনেক জলের ইতিহাসে
রাত পোহালো দিন পোহালো
কালের ঘড়ি শূন্য হলো।


কত কাটা কত ভাবে করলো আঘাত
তোমার জন্য আজো করে
তুফান ঝড়ে
আজো করে তিলে তিলে
পথে পথে
ডালে ডালে পাতায় পাতায়।
তুমি বরং ন্যাঙটা থাকো
ন্যাঙটা হলেই শান্তি পাবে ।
কিসের পোশাক সমাজ নমাজ
বাতিল করো
তালাক নামায় লিখতে পারো
ন্যাঙটা হলাম ন্যাঙটা হলাম
এই মিছিলে ডাকতে পারো
নটা নটি কিছু আরো ।
পদক দেবো যতোন করে
মহাপদক
অতিথিদের জমবে যে ভীড়
যতোন করে পড়বে চমক
আচানকের কানা বকে।
আলোর বুকে অধিকারে মন্ত্র ছাড়ো
উপছে উঠে হাসি আমার বাসী ফুলে
নারীর কথা ,শিশুর কথা কেমনে বলো।
যে চিনেনা নারীর কদর
শিশুর আদর
লোক দেখিয়ে বুক ভাসিয়ে
চলতে থাকো।
বুকের পূজা করে লোকে
জোয়ান বুড়ো কিশোর সকল
করে আছে দেখার দখল ।
ভালো ভালো
আলোয় ভালো
ভালোবাসা হয়রে কালো।
গোপন ঘরে গোপন থাকো
বাইরে এসো ভদ্র ঢাকো
উতালা বাতাস ভদ্র বিকাশ
যায় উড়ে যায় সবুজ পাড়ায়
আমি  এখন ভদ্র গুনি  
আড়ে আড়ে চোখের পাতায়।
তোমার তরে নষ্ট হলো
নষ্ট হলো মাটি সমাজ ঘাটি
নগর শহর  গেরামরা আজ
বুঝছো তুমি লাজের কপাট  ।
ফোলে ফেঁপে বাপা পিঠা
কি আসে যায় বললে কথা
উল্টে গেলো উচিত পাতা।
লো লো লো কত কথা।
তখন কি আর পবিত্রতা কাজ করেনা
আচ্ছামতো লাজ সাড়েনা
ভালোবাসা হাসতে থাকে
ভাসতে থাকে মরচে পড়া
জংং পাহাড়ে
আহার ছেড়ে।    
পদ্মিনী তোর গন্ধবেতে চরম আমেজ
অশ্বিনী তোর ভোর বিভোরে
বিলাসি ত্যাজ
চিত্রাণী তোর রঙ্গবালায়
হরেক নীলা
চিত্রাণি তোর নিগূঢ় খেলায়
হেলায় হেলায়
পাগল হলাম মাতাল হলাম
এরি মাঝে সুযোগ খুজে
নব রঙ্গে সর্ব  ধ্যানে
কুকুর সঙ্গম ভালোই খেলো।
আগে তুমি মন্ত্র শেখো
ভালোবাসার মন্ত্র লেখো
মনের কাছে পনের কথা
স্মৃতির পাতা
চোখের জলে ফুলে ঢুলে
অতীত কথা
পরান টানে বিষাদ ভানে উদাস কথা।
আগে তুমি শিখতে থাকো
ভালোবাসা কারে বলে
তারপরেতে বলো আমায় ভালোবাসি
নইলে তুমি কিসের  নারী
ভাঙ্গাবাড়ি
ইতিহাসের নগর নটি
বদনা বটি ছাড়াল চাবুক
বিষের বড়ি।