খসে পড়তে গিয়েও কাঁধের শেষ সীমানায় আটকে আছে আঁচলটা ।
প্রায় পুরোটাই খালি মসৃণ পিঠটা,
ফিনফিনে দুটো রেশমী দড়ির বাঁধনে
ব্লাউজের সঙ্গে দুলছে পুঁতির একটা থোক,
রকমারী কারুকার্য করা।
তিনি হাসছেন, দুলছেন, কথা বলছেন।
তারই সাথে তাল মিলিয়ে সমান তালে দুলে যাচ্ছে থোকটা।
ফ্যশন দুনিয়া নাকি তোলপাড় করেছে এই থোকটা।
মেয়েদের সাজের ক্ষেত্রে নাকি অপরিহার্য এর উপস্থিতিটা।
গরমের টাঙ্গাইল আর বিয়ের বেনারসীর মত এরও উপস্থিতি অপরিহার্য আজ ।
পিঠের মাঝে অথবা আর একটু নামিয়ে
ঝুল দেওয়া যায় ব্লাউজ ছাড়িয়ে
এই দড়ি দুটি।
এতেই তৈরী তার স্টেটমেন্ট।
আহারে বাহারে কি দারুন লাগছে।
এই করেই চলছে।
তোমার তাতে কি? যা চলছে তা চলুক!