তাঁর ওজন ছিল
সততার গ্রাভিটেশনে,
পৃথিবীর আলো নিভাতে
তরবারী হাতে এসেছিল
বন্য হুঙ্কারে৷


তখনও জানতে পারেনি
কত ওয়াট আলোর যোগ্যতা
বহন করতে সে পারে;
জ্যোতির্ময় স্পর্শে সে-ই হয়েছিল
আঁধার নাশী!


তার পর কত জুলমাত
ঢেকেছে নুরের ঝলকে
পারস্য থেকে রোম,
ভূমিগুলো আবাদ হয়েছে
সত্যের হাল চলে৷


আজ আবার নেমেছে জুলমাত
খুঁজে ফিরি বার বার
তাঁর সেই মহা হুঙ্কার
শাসনের চির ভাস্বর নীতি৷


হে মহা কারুণিক!
মিনতি তোমার কাছে,
নবী আসবে না জানি
কিন্তু বলোনি তো কোথাও
আসবে না ওমরের মতো বীর৷


ইমানী সংকটে মোরা চাই খোদা
আবার আসুক পৃথিবীর বুকে
শাসনতন্ত্রে; বিসর্জিত মহা প্রাণ
ওমর দরাজ দিল৷