কোন এক একদা-প্রতাপাণ্বিতের
মত হ্তাশা আর গাইবো না,
'আমি তো মরেই যাবো'।
তা ছিল আস্ফালনের তলানী।


হয়তো নরকান্তর ঘটবে মমসত্বার
যেমন ঘটে অনেকের, ব্যর্থতার চিড়বিড়করা ব্যথায়,
বিফল পরীক্ষায়,
না ফলা প্রেমের জ্বালায়।
ডুবিয়ে দেওয়া দেনায়।


কিম্বা অপযান্ত্রিকভাবে ধেয়ে আসবে,
নিয়ে ছিনিয়ে,
ছিনিমিনি খেলে এতদিন ধরে পুষেরাখা সাধের সাথে।


কিম্বা ব্যাধি, নিষ্পেষণ নিরবধি।


হয়তো কোনদিন শাহাদাত,
করবে সার্থক হায়াত।


অথবা কিছুই হবে না।


তবুও কি হিজল বনের কবির
লিখে যাওয়া, মেঘের উপর ভেসে চলা কবিতার মত কি আসবে না?
গাঙ্গুরের জল, চাল ধোয়া হাতের গন্ধ নিয়ে কোন অর্ধনারীশ্বর ফাঁকা মাঠের ওপর, বাঁকা চাঁদের কালো আকাশে?
নিরুত্তর প্রশ্ন রেখে চলে গেছ কবি,
শাদা মেঘের আকাশ যাতে চিল স্বপ্ন নিয়ে উড়ে বেড়ায়, পেলে কিনা জানিনা, সাতটি তারার তিমির নিয়ে শুন্যই থেকে গেল ধুসর পাণ্ডুলিপি।