কে দেখেছে নিঠুর হাসির বহিঃশিখা
কমলমতি দুর্ভাগিনির অগ্নি মাখা
হাহাকারের প্রখর ধ্বনির সত্যি কথা
ধূসর হাসির কান্নমাখা প্রগড় ব্যাথা।


কে দেখেছে আপন শিশুর রক্তে মায়ের আচল ভেজা
কোমল শিশুর মৃত্যু খেলায়,দূর্ভাগিনির কান্না
ভাঙা,
দুখিনী মেয়ের আর্তনাদে পিতারমুখে শোকের ছায়া
দামাল ছেলের রক্ত-ক্ষুণে তার জননীর অনলসাজা।


কে দেখেছে পিতার কাধে ছেলের লাশের ক্ষুণ মাখানো
লালমানিকের মুখ্য পানে ফ্যাকাশে ছায়া তাকলাগানো,
কে দেখেছে পিতামাতার আর্তনাদের চরমদিন
শোকের ছায়া ভূবন জুড়ে নির্ঘূমানো।


কে দেখেছে ক্ষুধার কাছে তীব্র হারের দূর্বলতা
অনাহারির ভুখাপেটের দুঃখ-কথা,
মায়ের কোলে ছোট্ট শিশুর বুকের খাচায় হাড়ের বাতা
দুখিনী মায়ের দুর্ভাবনায় অস্থিরতা।


কে দেখেছে বোনের লাশে ভাইয়ের লাশেআপন গৃহ ভরভর
দৈন্য,দুখে নিষ্ঠুরতায় সকাল সাঝে অহরহ,
নিজের ঘরে পরের বাসা, আপন সবি খোয়া যাওয়া
কে দেখেছে দশ্যু হাসির  টগবগি খুণ দুর্বিসহ।


তাদের তরে বলবো ডেকে গানের মাঝে হেলুক বেলা
লাল আভাটা আসুক বেয়ে সুনীল আকাশ
বেয়ে,
অসীম দৈন্য,দুঃখ শোকে সাঙ্গ হবে অশ্রুখেলা
নীশিথ বেলা চন্দ্রমামা উঠবে জগে জোৎস্না
নিয়ে।